You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ডায়রিয়ার ঘরোয়া প্রতিকার

ডায়রিয়া বা পেট খারাপ হলে ঘন ঘন পাতলা পায়খানা হওয়া সাধারণ সমস্যা। কারও কারও এর সঙ্গে বমি বমি ভাব, পেটে ব্যথা থাকে। ছোট শিশুদের প্রায়ই ডায়রিয়া হতে দেখা যায়। সাধারণত দূষিত পানির থেকে ডায়রিয়া হয়। আবার খাদ্য বিষক্রিয়া হলেও ডায়রিয়া হতে পারে। ডায়রিয়া হলে দৈনন্দিন জীবন বিঘ্নিত হয়। কারও ডায়রিয়া হলে খাবার স্যালাইন খাওয়ার পাশাপাশি ঘরোয়া কিছু প্রতিকার বেছে নিতে পারেন। এসব প্রতিকার ডায়রিয়া নিরাময়ে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

কী করবেন-

হাইড্রেটেড থাকুন: ডায়রিয়া থেকে সুস্থ হওয়ার সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো হাইড্রেটেড থাকা। ঘন ঘন পাতলা পায়খানা হওয়ার ফলে শরীরে পানিশূন্যতা হতে পারে। হাইড্রেটেড থাকতে এবং শরীরে ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য বজায় রাখতে প্রচুর পরিমাণে পানি, ভেষজ চা এবং স্যালাইন খান।

প্রোবায়োটিক গ্রহণ করুন: অন্ত্রের উপকারী ব্যাকটেরিয়ার প্রাকৃতিক ভারসাম্য রাখতে এবং হজমের উন্নতি করতে সাহায্য করে প্রোবায়োটিক। দই এবং বাটার মিল্ক প্রোবায়োটিকের চমৎকার উৎস। এসব খাবার পেটের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। ।

ব্রাট ডায়েট: পাতলা পায়খানার জন্য আরেকটি কার্যকর ঘরোয়া প্রতিকার হচ্ছে BRAT ডায়েট, যা হলো কলা (Banana), চাল (Rice), আপেল সস (Apple Sauce) এবং টোস্ট (Toast)। এই খাবারগুলো হজম করা সহজ এবং মলকে শক্ত করতে সাহায্য করতে পারে। ডায়রিয়া হলে ফাইবার, চর্বিযুক্ত, বেশি মসলাযুক্ত খাবার এড়ানো উচিত। এসব খাবার সমস্যা আরও বাড়িয়ে দেয়।

আদা চা: আদার প্রদাহ বিরোধী বৈশিষ্ট্য পরিপাকতন্ত্র ভালো রাখে। ডায়রিয়া হলে আদা চা খেতে পারেন। এজন্য এক টুকরা আদা পানিতে সিদ্ধ করে এক চামচ মধু যোগ করুন। আদা চা পেটের অস্বস্তি দূর করতে সাহায্য করে।

লেবু পানি: লেবুর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য পাচনতন্ত্রকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করতে পারে। এক গ্লাস গরম পানিতে অর্ধেক লেবু চিপে ছেঁকে নিন এবং এক চিমটি লবণ ও মধু যোগ করুন। সকালে খালি পেটে লেবু পানি পান হজমে সহায়তা করতে। পাশাপাশি বার বার পাতলা পায়খানা হওয়া রোধ করে।

বিশ্রাম: মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা হজমসংক্রান্ত সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে। ডায়রিয়া হলে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন।  মন এবং শরীরকে শান্ত করতে গভীর শ্বাস নিন। মেডিটেশন এবং যোগব্যায়ামের মতো কৌশলগুলি অনুশীলন করুন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন