You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নারীর ডিম্বাশয় ক্যানসার, জানতে হবে চারটি বিষয়

ওভারি বা ডিম্বাশয়ের ক্যানসারকে বলা হয় সাইলেন্ট কিলার বা নীরব ঘাতক। কারণ, প্রাথমিক অবস্থায় এর তেমন কোনো উপসর্গ থাকে না এবং বেশির ভাগ ক্ষেত্রে শরীরে অনেকটা ছড়িয়ে যাওয়ার পর উপসর্গগুলো প্রকাশ পায়।

নারী প্রজননতন্ত্রের ক্যানসারগুলোর মধ্যে ডিম্বাশয়ের ক্যানসার সবচেয়ে মারাত্মক ও এর কোনো ক্যানসার-পূর্ব অবস্থা নেই; যাতে করে আগেভাগে বুঝে চিকিৎসার মাধ্যমে রোগটি প্রতিরোধ করা যেতে পারে।

জেনে নিন ডিম্বাশয় ক্যানসার বিষয়ে চারটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য—

কোন বয়সে সচেতন হবেন

যেকোনো বয়সের নারীরাই এই ক্যানসারে আক্রান্ত হতে পারেন। সাধারণত ২০ বছরের আগে জার্ম সেল ক্যানসার ও প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে বিশেষত ৫৫ থেকে ৬৫ বছর বয়সে এপিথেলিয়াল ওভারিয়ান ক্যানসারের প্রাধান্য দেখা যায়।

উপসর্গ কী

ডিম্বাশয় ক্যানসারের সুনির্দিষ্ট কোনো উপসর্গ নেই। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ক্ষুধামন্দ্য বা অরুচি, পেট ফুলে যাওয়া, অল্প খাবারে পেট ভরা বা পেটে অস্বস্তি, বমি হওয়া বা বমি বমি ভাব, ওজন হ্রাস, ক্লান্তি ও অবসাদ, পেটে চাকা অনুভব করা, পেটে ব্যথা, কোমরে ব্যথা অথবা সহবাসে ব্যথা অনুভব করা, প্রস্রাব বা পায়খানার সমস্যা, কোনো কোনো ক্ষেত্রে মাসিকে অনিয়ম দেখা দিতে পারে।

করণীয় কী

উল্লিখিত উপসর্গ দেখা দিলে অথবা যাঁদের ডিম্বাশয়, স্তন অথবা জরায়ু ক্যানসারের পারিবারিক ইতিহাস আছে, তাঁরা অবহেলা না করে বিশেষজ্ঞ গাইনোকোলজিস্টের শরণাপন্ন হয়ে শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করলে রোগটি শনাক্ত হতে পারে।

চিকিৎসা কী

ডিম্বাশয় ক্যানসারের মূল চিকিৎসা সার্জারি ও কেমোথেরাপি এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে টার্গেটেড থেরাপি। রোগীর বয়স, সন্তান নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা, ক্যানসারের ধরন ও স্টেজের ওপর ভিত্তি করে সার্জারি এবং কেমোথেরাপি দেওয়া হয়ে থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন