You have reached your daily news limit

Please log in to continue


তোমরা যারে বলো কালো, আমি বলি কৃষ্ণকালো

পুরোনো দিনের একটা গল্প মনে পড়ল। এক চাষাভুষা পরিবারের গল্প। গল্পটা এরকম : বুড়ো বাপের কয়েকদিন ধরে ‘লুজ মোশন’ চলছে। শরীরটা অনেক দুর্বল। ছেলে লজ্জায় বাপের অবস্থা জিজ্ঞেস করতেও পারছে না। লজ্জার মাথা খেয়ে জিজ্ঞেস করল, ‘হ্যাঁ বাপ, তোমার প্রাকৃতিক কর্ম শেষ হয়েছে?’ ছেলের প্রশ্নে বাপও একটু লজ্জিত হলো। বলল, ‘না বাবা, না, লজ্জার কথা। যে অবস্থায় আছি তাতে আর নয়।’ এতেই ছেলে যা বোঝার বুঝে নিল।

ঔরসজাত সন্তান হিসাবে বাবার অসুখ-বিসুখের খবর নেওয়া ছেলের দায়িত্ব ও কর্তব্যের মধ্যে পড়ে। তাই যত লজ্জার কথাই হোক, না জিজ্ঞেস করে গত্যন্তর থাকে না। আমার অবস্থাও তথৈবচ। বাপের বিশ্বাস একশ ভাগ সত্য। কিন্তু লুজ মোশনের ভারসাম্য তো রক্ষা করা যায়! পেটের ব্যামোটা তো অন্তত আরোগ্য হওয়া প্রয়োজন। নইলে যে গুরুজন পিতার অক্কা পাওয়ার নির্ঘাত আশঙ্কা দেখা দেয়। খাদ্য শরীরের কোনো কাজে লাগছে না, পুরোটাই বের হয়ে যাচ্ছে। শরীরে ক্রমেই পানিশূন্যতা দেখা দিচ্ছে। এসব কিছু ডাক্তারকে বিবেচনায় আনতেই হবে। রাষ্ট্র-পরিবারের একজন নগণ্য নাগরিক বা সদস্য হিসাবে কথা না বলে নির্লিপ্ত বসে থাকা কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে। যত শ্রুতিকটুই হোক, সময় এসেছে এসব বিষয়ে ভাবার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন