কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

১৬ টাকার ইনজেকশন বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায়

www.ajkerpatrika.com ঢাকা মেট্রোপলিটন প্রকাশিত: ০৮ মে ২০২৩, ০৯:৩৩

রাজধানীর লালবাগ এলাকার বাসিন্দা আরিফুর রহমানের তিন মাস বয়সী শিশুসন্তান খিঁচুনিতে আক্রান্ত। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী তাকে ইনসেপ্টা কোম্পানির বারবিট (জেনেরিক নাম ফিনোবারবিটাল সোডিয়াম) ইনজেকশন দেওয়া হয়। সম্প্রতি বাসার আশপাশের ওষুধের দোকানে ইনজেকশনটি না পেয়ে পুরান ঢাকার মিটফোর্ড এলাকায় যান আরিফুর। সেখানে কয়েক দোকান ঘুরে ইনজেকশনটি পেলেও কিনতে অস্বাভাবিক দাম দিতে হয়েছে তাঁকে। ১৬ টাকার বারবিট ইনজেকশনের দাম ৩০০ টাকা রেখেছেন দোকানি।


খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের তৈরি করা পাঁচটি বারবিট ইনজেকশনের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ৮০ টাকা। সে হিসাবে প্রতিটির দাম ১৬ টাকা পড়ার কথা। কিন্তু ওষুধটির সরবরাহ সংকট এত তীব্র যে অনেক দোকান ঘুরেও তা মিলছে না। দু-একটি দোকানে মিললেও এ জন্য চড়া দাম দিতে হচ্ছে রোগীর স্বজন বা ক্রেতাকে।


পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের নিচতলায় অবস্থিত মেসার্স এমএস মেডিকেল হলের বিক্রয় প্রতিনিধি আরিফ হোসেন জানান, বাজারে ইনসেপ্টা কোম্পানির বারবিটা ওষুধের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। এই সংকটকে পুঁজি করে যে যার মতো দামে বিক্রি করছেন তা।


শুধু বারবিটা ইনজেকশন নয়, একই নামের সিরাপ ও ট্যাবলেটও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে বাজারে। মিটফোর্ড এলাকার বিভিন্ন ফার্মেসির বিক্রয় প্রতিনিধিরা জানান, ইনসেপ্টা কোম্পানির ৫০ টাকা মূল্যের বারবিটা সিরাপ এখন বিক্রি হচ্ছে ২৫০-৩০০ টাকায়। ৩০ মিলিগ্রামের ১০টি ট্যাবলেটের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ছিল ১০ টাকা, বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ৬০-৭০ টাকায়। ৬০ মিলিগ্রামের ১০টি ট্যাবলেটের সর্বোচ্চ মূল্য ছিল ১৫ টাকা। বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়। তবে অনেক ফার্মেসিতেই ওষুধটির সরবরাহ নেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও