নিবন্ধিত সিমের তথ্যে সোয়া ৫ কোটি ভুল

সমকাল প্রকাশিত: ০৮ মে ২০২৩, ০২:০১

বেসরকারি তিন মোবাইল ফোন অপারেটরের সিম নিবন্ধনে মালিকানাসহ বিভিন্ন তথ্যে পাওয়া গেছে সোয়া ৫ কোটি ভুল। অপারেটরদের নিজস্ব সার্ভারের তথ্যের সঙ্গে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) কেন্দ্রীয়  বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন মনিটরিং প্ল্যাটফর্মের (সিবিভিএপি) তথ্যে বিস্তর ফারাক দেখা গেছে। ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ১৯ মাসে নিবন্ধিত সিমে মিলেছে এই গরমিল। সম্প্রতি বিটিআরসির কমিশন বৈঠকে অপারেটরদের সিমের ভুল তথ্য সংশোধনের অনুমতি দেওয়া হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে এসব তথ্য।


টেলিটক বিটিআরসিকে প্রয়োজনীয় তথ্য না দেওয়ায় তাদের নিবন্ধিত সিমের তথ্যের ভুল সম্পর্কে জানা যায়নি। এ জন্য অপারেটরটিকে কারণ দর্শানো নোটিশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিটিআরসি।


খাত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অপারেটররা সিম নিবন্ধনের সময় যথাযথভাবে তথ্য সংগ্রহ না করায় গরমিল দেখা দেয়। অপারেটররা বলছেন, আঙুলের ছাপের (ফিঙ্গারপ্রিন্ট) সঙ্গে সঙ্গে তাদের গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করতে হয়। এভাবে কোটি কোটি গ্রাহকের তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে জাতীয় তথ্যভান্ডারে রক্ষিত জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) তথ্যের সঙ্গে গরমিল দেখা দেয়। কারও নাম ভুল হয়, কারও ঠিকানা বদলে যায়। একটি মোবাইল অপারেটরের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, তাঁদের যদি শুধু আঙুলের মাধ্যমে সিম নিবন্ধন করতে দেওয়া হয়, তাহলে এ ধরনের ত্রুটি কমে আসবে। কারণ প্রত্যেক ব্যক্তির ফিঙ্গারপ্রিন্ট জাতীয় তথ্যভান্ডারে রক্ষিত আছে। আঙুলের ছাপ মিললেই বাকি তথ্য জাতীয় তথ্যভান্ডার থেকেই পাওয়া যাবে। এতে গ্রাহক হয়রানি কমবে, নিবন্ধনও সহজ হবে, তথ্যেও গরমিল কমে আসবে। তাঁরা বহুদিন থেকে এই দাবি জানিয়ে আসছেন। তবে বিটিআরসি তাতে সাড়া দিচ্ছে না।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও