হিন্দি ছবি প্রদর্শিত হলে দর্শকের পদচারণা বাড়বে
মনে পড়ে না, কবে পত্রিকার জন্য কলাম লিখেছি। আজ এমন একটি বিষয় সামনে এসেছে, কিছু না বললেই নয়। যেহেতু আমি কিশোর বয়স থেকেই চলচ্চিত্রের সঙ্গে জড়িয়ে আছি, তাই বিবেকের তাড়নায় এই লেখা। প্রশ্ন উঠতে পারে, কেন আমি এই বিষয় সমর্থন করে লিখতে বসলাম? এর কারণও ঢের।
তখন আমি কিশোর। ১৯৬৭ সালে আব্বার হাত ধরেই চলচ্চিত্র অঙ্গনে প্রবেশ। আব্বা সিদ্ধান্ত নিলেন, একটি সিনেমা হল বানাবেন। চ্যানেল বিজয়ী ব্রজেন দাসের কাছ থেকে আব্বা, মধুমিতা সিনেমা হলের জায়গাটা কিনেছিলেন। তখন মতিঝিল আজকের মতো ছিল না। একেবারেই নির্জন জায়গা। তবু আব্বা সাহস করলেন। এরপর পত্রিকায় আহ্বান করলেন, সিনেমা হলের নাম চেয়ে। সবার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নাম ঠিক হলো মধুমিতা। যাদের কাছ থেকে এই নাম পাওয়া গিয়েছিল, তাদের নগদ ৫-৬ হাজার টাকা পুরস্কৃত করা হয়। একই সঙ্গে ওপেনিং ডের টিকিট। শুরু হলো মধুমিতা সিনেমা হলের পথচলা।
- ট্যাগ:
- মতামত
- হিন্দি ছবি
- হিন্দি ছবির আগ্রাসন