You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বোরো ধানে আগেই চিটা, নতুন শঙ্কা ‘হিট শক’

‘ব্লাস্ট’ ছত্রাকের সংক্রমণে হাওরের ব্রি-২৮ ধানে চিটা ধরে আগেই মাথায় উঠেছে কৃষকের হাত। এর মধ্যে টানা তাপপ্রবাহে নতুন বিপদের শঙ্কার কথা জানাল বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট-বিআরআরআই।

নিয়মিতভাবে দৈনিক তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি হওয়ায় বোরো ধানে ‘হিট শকে’র আশঙ্কা দেখছেন ইনস্টিটিউটের গবেষকেরা।

ধানের পরিপক্ক হওয়ার পর্যায়ে অতিরিক্ত তাপমাত্রা দানা গঠন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে। ফলে অর্ধপুষ্ট দানার সংখ্যা বৃদ্ধি পায়, যা ধানের ফলন ও গুণগত মানে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

এই প্রভাব ঠেকাতে একটি বুলেটিনে আগাম সতর্কবার্তা প্রকাশ করেছে ইনস্টিটিউট। তারা কৃষকদের পরামর্শ দিয়েছে, ধানের শীষে দানা শক্ত না হওয়া পর্যন্ত ক্ষেতে ২ থেকে ৩ ইঞ্চি পানি ধরে রাখতে হবে।

চলতি মৌসুমে প্রায় মোট ৪৯ লাখ ৭৭ হাজার ৬০০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। সেখান থেকে চাল উৎপাদনের লক্ষামাত্রা নির্ধারণ করা হয় ২ কোটি ১০ লাখ টন।

এর মধ্যে হাওর অঞ্চলের সাত জেলা হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ, সিলেট, নেত্রকোণা, কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলায় বোরো আবাদ হয়েছে ৬ লাখ ৬১ হাজার ৯০০ হেক্টর জমিতে।

এপ্রিলের শুরুতেই খবর আসে, মৌলভীবাজার, নেত্রকোণা, কিশোরগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জসহ কয়েকটি এলাকায় ব্রি-২৮ ধানের অধিকাংশ চিটা হয়ে গেছে, ফলে ‘খোরাকি’ নিয়ে দুঃশ্চিন্তার মধ্যে পড়েছেন কৃষকরা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন