কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


খিঁচুনি হলে কী করবেন

হঠাৎ করেই যে কেউ, যেকোনো অবস্থায়, হাত–পা ছুড়ে, দাঁত-মুখ খিঁচিয়ে অজ্ঞান হয়ে যেতে পারেন। সত্যিকারের খিঁচুনি, চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় যাকে বলে সিজার, হলে রোগী খিঁচুনির সঙ্গে সঙ্গে দাঁত দিয়ে জিব কেটে ফেলতে পারেন, কোনোভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হতে পারেন, নিজের অজান্তে কখনো কখনো প্রস্রাব বা পায়খানাও হয়ে যেতে পারে।

খিঁচুনি হলেই আমরা শুধু মৃগী রোগের কথা বলি। অথচ আরও অনেক কারণেই খিঁচুনি হতে পারে। বারবার খিঁচুনি হলে সাধারণত তা মৃগীরোগের কারণেই হয়। মৃগীরোগের তেমন নির্দিষ্ট কোনো কারণ নেই। মস্তিষ্কের কিছু সমস্যা, যেমন মস্তিষ্কের প্রদাহ, আঘাতজনিত সমস্যা, টিউমার, স্ট্রোক প্রভৃতি কারণে রক্তে লবণের পরিমাণে অস্বাভাবিকতা, শর্করার পরিমাণ কমে যাওয়া ইত্যাদি কারণেও খিঁচুনি হতে পারে।

কী করবেন

খিঁচুনি যেহেতু হুট করেই শুরু হয়, প্রথমেই দেখা প্রয়োজন রোগী কোনো বিপজ্জনক অবস্থায় আছে কি না। বিশেষ করে আগুন, পানি বা কোনো যন্ত্রপাতির কাছে থাকলে, চলন্ত যানবাহন বা রাস্তায় থাকলে প্রথমেই রোগীকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে হবে।

এ সময় বেশির ভাগ রোগীর মুখ থেকে প্রচুর লালা বের হয়। এই লালা শ্বাসনালির ভেতর গেলে মারাত্মক জটিলতা হতে পারে। তাই রোগীকে কাত করে শুইয়ে দিতে হবে, যাতে লালা গড়িয়ে বাইরে পড়ে যায়।

রোগীর মাথার নিচে বালিশ বা কুশন দেওয়া যেতে পারে। যদি এসব পাওয়া না যায়, কাপড় ভাঁজ করে বা প্রয়োজনে সাহায্যকারীর হাতের ওপরও রোগীর মাথা রাখা যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন