‘ধৃষ্টতা দেখিয়েছে বাফুফে’
গত সেপ্টেম্বরে নেপালে নারী সাফে শিরোপা জেতার পর সাবিনা খাতুনদের ছাদখোলা বাসে সংবর্ধনার ব্যবস্থা করেছিল যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। ইতিহাস গড়া সেই মেয়েরাই আর্থিক সংকটের কারণে মিয়ানমারে অলিম্পিক বাছাই পর্বে খেলতে যেতে পারেননি। নিজেরা অর্থ জোগাড় করতে তো পারেননি, উল্টো ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া না পাওয়ার কথাও বলেন বাফুফে কর্তারা।
চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে থাকায় বিষয়টি নিয়ে এতদিন চুপ ছিলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল। রোববার জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভা শেষে ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী পুরো দায় চাপালেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের ওপর। ‘কারও দোষ বা ভুল যদি অন্য কারও কাঁধে চাপিয়ে দেওয়ার ইচ্ছা থাকে, তাহলে অনেকভাবে দেওয়া যায়। সেটা কিন্তু এবার আমরা নারী ফুটবল দলের ক্ষেত্রে দেখতে পেলাম। যারা আমাদের জন্য এত বড় অর্জন নিয়ে এসেছে। সারাদেশকে যারা সম্মানিত করেছে, তারা অলিম্পিক কোয়ালিফাই ম্যাচে অংশগ্রহণ করতে পারবে না, এর চেয়ে কষ্টের আর কিছু হতে পারে না।’