স্বার্থের দ্বন্দ্বে অসহায় মানুষ

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ০৯ এপ্রিল ২০২৩, ০৮:৩৭

শান্তি ফেরার কথা ছিল যেখানে ২৪ বছর আগে, সেখানে এখনো সংঘাত থামেনি। পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) ও সরকার পরস্পরকে অভিযুক্ত করে আসছে। এই ফাঁকে সুযোগ নিয়েছে নতুন নতুন বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে তাদের ঝগড়াবিবাদ কিংবা সমঝোতা হচ্ছে বন্দুকের নলে। তাদের চাপে অসহায় জীবনযাপন করছেন সেখানকার সাধারণ মানুষ।


স্বার্থান্বেষী এই গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে নতুন করে যুক্ত হয়েছে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ)। তাদের দাবি, সুবিধাবঞ্চিত কুকি-চিন জনগোষ্ঠীর জন্য স্বশাসিত বা পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন ক্ষমতাসহ একটি ছোট রাজ্য। দাবি আদায়ে তাদের সামরিক শাখার শতাধিক সদস্যকে মিয়ানমারের কাচিল প্রদেশ থেকে গেরিলা প্রশিক্ষণ দিয়ে এনেছে। কিন্তু পাহাড়ে দাপিয়ে বেড়ানো অন্য সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো তাদের ছাড় দিচ্ছে না। চাঁদার টাকায় ভাগ পড়ায় লেগে যাচ্ছে দ্বন্দ্ব।


গত শুক্রবার বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলার খামতাংপাড়া এলাকায় ইউপিডিএফ (গণতান্ত্রিক) ও কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সদস্যদের মধ্যে গোলাগুলি হয়েছে। গোলাগুলির এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আটজনের মৃত্যু হয়েছে।


এর আগে গত ১২ মার্চ রোয়াংছড়ির দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় কেএনএফ সশস্ত্র সন্ত্রাসী দলের অতর্কিত গুলিবর্ষণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাস্টার ওয়ারেন্ট অফিসার নাজিম উদ্দিন নিহত হন। ওই ঘটনায় আহত হন দুজন সেনাসদস্যও।


জানতে চাইলে বান্দরবানের পুলিশ সুপার মো. তারিকুল ইসলাম বলেছেন, ‘পাহাড়ে যে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো রয়েছে, সব কটির প্রতিই আমাদের নজর রয়েছে। পুলিশ ছাড়াও অন্য অনেক সংস্থাও কাজ করছে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও