নাট্যজনরা বললেন, দর্শক গণ্ডির মধ্যে আটকে আছে

সমকাল প্রকাশিত: ০৯ এপ্রিল ২০২৩, ০৪:৩১

‘আমাদের রাষ্ট্র  একটি সাংস্কৃতিক রাষ্ট্র- একথা বলেছিলেন স্বয়ং বঙ্গবন্ধু। ভাষা আন্দোলন আমাদের ভাষা-সাহিত্য-সংস্কৃতির অন্যতম মূল স্তম্ভ। ভাষা আন্দোলন না হলে পাকিস্তানি আমলে বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটতো না। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ হতো না, আমরা স্বাধীনতা অর্জন করতে পারতাম না। অথচ আমাদের স্বাধীন রাষ্ট্র আজ কতটা সংস্কৃতি বান্ধব? আমরা কতটা শিল্পসাহিত্য-সংস্কৃতি বিমুখ হয়ে পড়েছি এসব প্রশœ আজ সামনে এসে দাঁড়িয়েছে।’


শানিবার সকালে শিল্পকলা একাডেমির সেমিনার কক্ষে  থিয়েটার ফ্যাক্টরি আয়োজিত ‘সাম্প্রতিক থিয়েটারচর্চা: নতুন দর্শক সৃষ্টির উপায় ’ শীর্ষক এক মুক্ত আলোচনায় এসব কথা বলেন বক্তারা। শুরুতে ‘এবার  তোর মরা গাঙে বান এসেছে’ এই গনটি সূচনা সঙ্গীত হিসেবে  গেয়ে অনুষ্ঠানের শুরু করেন বাসিরুন বৃষ্টি।  স্বাগত বক্তব্য রাখেন থিয়েটার ফ্যাক্টরির প্রধান কারিগর অলোক বসু। 


মঞ্চে দর্শক সংকট নিয়ে মামুনুর রশীদ বলেন, ‘ ঢাকার মঞ্চে দর্শক বাড়ছে না। দর্শক গণ্ডির মধ্যে আটকে আছে।  যারা শুক্রবার-শনিবার ছুটি পান তারাই আসেন। সপ্তাহের বাকি সময় তাদের দেখা মেলে না।  দর্শক সব সময় আমাদের কাছে রহস্যময়। সাম্প্রতিক নাট্যচর্চা যা হচ্ছে তা দর্শকের কাছে পৌঁছতে পারছে কী না জানা যাচ্ছে না। আমাদের থিয়েটারের বড় সমস্যা হলো, আমরা সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে গল্প  তৈরি করতে পারছি না। অনেক গুরুত্বপূর্ণ নাটক রয়েছে, যেগুলো দর্শক পায়নি। কী ধরনের নাটক করলে দর্শক বাড়বে তা বলা মুশকিল। দর্শক নাটকের অবিচ্ছেদ্য অংশ। দর্শক ও অভিনেতাদের মিথস্ক্রিয়াতেই একটি নাটক গড়ে ওঠে। টিকিটের দাম, যানজট ও নাটকের মানও দর্শক টানতে না পারার  ক্ষেত্রে ভূমিকা রয়েছে বলে আমি মনে করি। ’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও