কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

অক্টোবরে নতুন রূপে মানুষের সামনে আসবে নগদ

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৮ এপ্রিল ২০২৩, ১০:০৩

২০১৯ সালের ২৬ মার্চ যাত্রা শুরু করে মোবাইলে আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান নগদ। প্রতিষ্ঠানটি চার বছর পূর্ণ করে পাঁচ বছরে পদার্পণ করেছে। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি এমএফএসের মাধ্যমে প্রবাসী আয় দেশে আনার উদ্যোগ নিয়েছে। তবে নগদের মালিকানা, এটির বৈধতা নিয়ে রয়েছে অনেকের মনে প্রশ্ন। আবার নগদ বাজারে আসায় বেড়েছে প্রতিযোগিতা, কমেছে লেনদেনের খরচ। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এসব প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন নগদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর আহমেদ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সুজয় মহাজন।


এমএফএস প্রতিষ্ঠান হিসেবে নগদ চার বছর পূর্ণ করেছে। চার বছর আগে যখন শুরু করেছিলেন, তখন লক্ষ্য কী ছিল। সেই লক্ষ্য গত চার বছরে কতটা পূরণ করতে পেরেছেন।


তানভীর আহমেদ: চার বছর আগে যখন শুরু করেছিলাম, তখন অনেকে আমাকে নিরুৎসাহিত করেছিলেন। কারণ, আমাদের আগে ৩০টি ব্যাংক এ ব্যবসার চেষ্টা করে বেশির ভাগই ব্যর্থ হয়েছে। আমাদের পরিচালনা পর্ষদও তাই এ ব্যবসার বিরোধিতা করেছিল। সবার বিরোধিতা দেখে আমি নিজে বাজার জরিপ করি। তখন দেখি মানুষের মধ্যে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। তখন মনে হলো, বাজারে চাহিদা থাকলে কেন একটি ব্যবসা সফল হবে না। তাই চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলাম। জরিপ করতে গিয়ে এ ব্যবসার প্রধান চ্যালেঞ্জ যেটি আবিষ্কার করলাম তা হলো, হিসাব খোলার ক্ষেত্রে ফরম পূরণ নিয়ে মানুষের মধ্যে একধরনের অনীহা রয়েছে। এ কারণে আমরা বাজারে আসার আগেই ইলেকট্রনিক কেওয়াইসি বা ই-কেওয়াইসি ব্যবস্থা চালু করেছিলাম। আমরাই প্রথম এ দেশে এটি চালু করি। দু-তিন মাস না যেতেই দেখলাম তাতে ব্যাপক সাড়া। অল্প সময়ে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ গ্রাহকও পেয়ে গেলাম। কিন্তু একটা পর্যায়ে এসে দেখলাম, গ্রাহক প্রবৃদ্ধি থমকে গেছে। তখন আবার জরিপ চালালাম। জরিপে দেখলাম, মানুষের একটি বড় অংশই ফিচার ফোন ব্যবহারকারী। তখন আমরা মোবাইল কোম্পানিগুলোর সঙ্গে মিলে মোবাইলে *১৬৭# নম্বর চেপে হিসাব খোলার ব্যবস্থা চালু করি। এই ব্যবস্থা চালুর পর নগদকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। মাত্র চার বছরে গ্রাহক বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ কোটি ২৫ লাখে। ডিজিটাল কেওয়াইসি ও ফিচার ফোনে হিসাব খোলার সুবিধা নগদকে এগিয়ে দিয়েছে। এরপর করোনাকালে মানুষকে নগদ আর্থিক সহায়তা দেওয়ার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগ আমাদের আরও এক ধাপ এগিয়ে দেয়। করোনাকালে আমাদের সফলতা দেখে সরকারের ১৭টি মন্ত্রণালয় তাদের ভাতা বিতরণে নগদকে বেছে নিয়েছে। বর্তমানে সরকারি ভাতার ৮০ শতাংশের বেশি নগদের মাধ্যমে বিতরণ করা হয়।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও