বেকার ও অসচ্ছলদের টার্গেট করে মানবপাচার, নারীরাই বেশি ভুক্তভোগী

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ০৬ এপ্রিল ২০২৩, ০৯:৫৯

পাচারের শিকার কোনও ব্যক্তিকে উদ্ধারের পর পাচারকারীদের পেছনে কারা রয়েছে, ভুক্তভোগীর সঙ্গে কী ঘটেছিল— বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এসব আর উদঘাটিত হয় না। গ্রেফতার করা হয় চুনোপুঁটিদের, অন্তরালে থেকে যায় রাঘব-বোয়ালরা। বাংলাদেশকে ঘিরে মানবপাচারে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেট রয়েছে।


২০১৭ থেকে ২০২২– এই ছয় বছরের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) উদ্ধারের তালিকায় পাচারের শিকার ব্যক্তিদের মধ্যে বেশিরভাগই নারী। ৬ বছরে ৩৬৬ নারী ও ৩১০ জন পুরুষকে উদ্ধার করা হয়। এছাড়া এ সময়ে সাতটি শিশুকেও উদ্ধার করা হয়।


আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সূত্র বলছে, দেশের যশোর, বেনাপোল, সাতক্ষীরা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, দর্শনা, দিনাজপুর, লালমনিরহাট সীমান্ত ও স্থলবন্দর সীমান্ত দিয়ে নারী ও শিশুপাচার হচ্ছে বেশি। এসব এলাকার অরক্ষিত সীমান্ত পয়েন্টগুলো নারী ও শিশুপাচারে প্রধান রুট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়া চাকরি দেওয়ার নাম করে বিমানবন্দর দিয়েও নারীপুরুষদের বিদেশে পাচার করা হয়। পরে তাদেরকে বিভিন্ন দেশে জিম্মি করে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। পাচারকারীদের ফাঁদে পড়ে অবৈধ পথে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যাওয়ার চেষ্টাকালে সমুদ্রপথে ঘটছে মৃত্যুর ঘটনাও। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও