কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

যুদ্ধের এক বছরে রাশিয়ায় রপ্তানি নেমেছে অর্ধেকে

সমকাল রাশিয়া প্রকাশিত: ০২ এপ্রিল ২০২৩, ০৫:৩০

যুদ্ধের জেরে রাশিয়ায় তৈরি পোশাকসহ বাংলাদেশের সব ধরনের পণ্য রপ্তানি কমে অর্ধেকে নেমেছে। গত বছর ২৪ ফেব্রুয়ারি দেশটি প্রতিবেশী ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধে জড়ায়। এর পর গত মার্চ থেকে গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রাশিয়ায় রপ্তানি কমেছে ৫০ শতাংশেরও বেশি। যুদ্ধের কারণে পশ্চিমা ব্র্যান্ডগুলো রাশিয়ায় ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছে। অন্যান্য কারণের মধ্যে রয়েছে জাহাজ চলাচল বিঘ্নিত হওয়া এবং আন্তর্জাতিক লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা।


এদিকে রাশিয়ার সঙ্গে ব্যাংকিং লেনদেনে বৈশ্বিক ব্যাংকগুলোর নিষেধাজ্ঞায় রপ্তানিমূল্য শতভাগ বুঝে পাচ্ছেন না অনেক রপ্তনিকারক প্রতিষ্ঠান। সময়মতো মূল্য না পাওয়ায় অর্থ সংকটে কয়েকটি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে ইতোমধ্যে। ঢাকার সবুজবাগের এমন একটি কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক সমকালকে জানান, যুদ্ধ শুরুর আগে রাশিয়ায় পোল্যান্ডভিত্তিক ব্র্যান্ড এলপিপির কাছ থেকে সাড়ে ৪ লাখ ডলার মূল্যের একটি রপ্তানি আদেশ পান তাঁরা। যুদ্ধ শুরু হলে সব প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়। উৎপাদিত পণ্য নিয়ে বিপদে পড়েন তাঁরা। অনেক দেন-দরবারের পর পর্যায়ক্রমে কিছু পোশাক নিয়েছে, কিছু মূল্যও পরিশোধ করেছে এলপিপি। তবে এখনও অনাদায়ী অর্থ অর্ধেকের মতো। এক বছর ধরে অর্থ সংকটে নতুন করে আর রপ্তানি আদেশ নেওয়া সম্ভব হয়নি। এ অবস্থায় ব্যাংকও অর্থায়ন করতে রাজি হয়নি। কারখানা এবং নিজের নাম প্রকাশ না করার অনুরোধ করেছেন তিনি। তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ এবং বিকেএমইএ সূত্রে জানা গেছে, যুদ্ধ শুরুর আগে মোট ৩৪টি কারখানা রাশিয়ায় পোশাক রপ্তানি করত। অনেক কারখানাই এখন আর দেশটিতে রপ্তানি করছে না।
তৈরি পোশাক রপ্তানিতে অপ্রচলিত বাজারের মধ্যে রাশিয়াকে সবচেয়ে সম্ভাবনাময় হিসেবে বিবেচনা করে আসছিলেন উদ্যোক্তারা। যুদ্ধের আগে এক বছরে প্রায় ৮০ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে দেশটিতে। এ ছাড়া রাশিয়ার মাধ্যমে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে স্বাধীন হওয়া দেশগুলোর জোট কমনওয়েলথ অব ইনডিপেন্ডেন্ট স্টেটসের (সিআইএস) ১১টি দেশে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির জন্য সম্ভাবনাময় বাজার মনে করা হয়।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও