You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ঠান্ডা লাগেনি, তারপরও ঘ্রাণ পাচ্ছেন না, দেখুন তো এসব কারণে কি না

সুঘ্রাণে খাবারের রুচি বাড়ে। ফুলের মিষ্টি ঘ্রাণে আসে প্রশান্তি। আবার দুর্গন্ধে গা গোলায়, বমি আসে। ঘ্রাণেন্দ্রিয়ের কল্যাণে জগতের তাবৎ গন্ধই অনুভব করি আমরা। ঠান্ডা লেগে নাক বন্ধ হয়ে গেলে ঘ্রাণশক্তি কমে যায়। বয়সের প্রভাবেও কমতে পারে ঘ্রাণশক্তি। এসবের বাইরেও কখনো হঠাৎ কমে যেতে পারে ঘ্রাণশক্তি। কী কারণে এমন হয়, জেনে নেওয়া যাক।

ঘ্রাণশক্তি কমে যাওয়ার কারণ

  • নাকে কিংবা সাইনাসে পলিপ।
  • নাকে আঘাত।
  • ঘ্রাণ সংবেদক স্নায়ুতে আঘাত। মাথার সামনের অংশে আঘাত লাগলে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এই স্নায়ু।
  • করোনাভাইরাসের সংক্রমণ।
  • পারকিনসনস, আলঝেইমারস এবং কিছু স্নায়বিক রোগ।
  • অপুষ্টি।
  • বিষাক্ত রাসায়নিকের সংস্পর্শ।
  • কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।
  • মাথায় বা গলায় রেডিয়েশন থেরাপির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।
  • ধূমপান।
  • কোকেন সেবন।

করণীয়

নাক বন্ধ বোধ করলে অ্যান্টিহিস্টামিন-জাতীয় ওষুধ সেবন করতে পারেন। নাকে কয়েক ফোঁটা নরমাল স্যালাইন ড্রপ দিতে পারেন। ১-২ সপ্তাহের মধ্যে না সারলে নাক কান গলা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। নাক বন্ধ না হয়েও ঘ্রাণশক্তি কমে গেলে নাক কান গলা বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া উচিত। সাধারণ ঠান্ডা লাগার সঙ্গে জীবাণুর সংক্রমণ হয়ে থাকলে অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের নির্দেশনা দেওয়া হয়। সঠিক কারণটি খুঁজে বের করার জন্য নাকের ভেতরটা পরীক্ষা করার প্রয়োজন পড়ে, অন্যান্য পরীক্ষা-নিরীক্ষাও লাগতে পারে। কারণ অনুযায়ী দেওয়া হয় চিকিৎসা। ক্ষেত্রবিশেষে অস্ত্রোপচারেরও প্রয়োজন হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন