You have reached your daily news limit

Please log in to continue


প্রথম আলোর শামসের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা

‘মিথ্যা ও মানহানিকর’ তথ্য প্রচারের অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা হয়েছে প্রথম আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক শামসুজ্জামান শামসের বিরুদ্ধে, যাকে আগের রাতে তার বাসা থেকে ‘পুলিশ পরিচয়ে’ তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

মো. গোলাম কিবরিয়া নামে কল্যাণপুরনিবাসী এক ব্যক্তি মঙ্গলবার রাত সোয়া ২টার দিকে তেজগাঁও থানায় ওই মামলা করেন। তিনি ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের ১১ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক। সংগঠনে তিনি এসএম কিবরিয়া ওরফে পিয়াস নামে পরিচিত।

পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপ কমিশনার আজিমুল হক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টে মামলা হয়েছে। মামলায় কেবল একজনের নাম রয়েছে। আমরা আসামিকে বুঝে পাইনি। মামলাও সিআইডিকে হস্তান্তর করা হয়েছে।”

মামলার বাদী গোলাম কিবরিয়া বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “এটা দলীয় কোনো বিষয় না। আমি ব্যক্তিগতভাবে সংক্ষুব্ধ হয়ে মামলা করেছি।”

শামসুজ্জামান শামসকে ১ নম্বর আসামি হিসেবে উল্লেখ করে মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, এজাহারনামীয় আসামিসহ অজ্ঞাতনামা আসামিগণ অনুমতি ব্যাতিরেকে মিথ্যা তথ্য উপাত্তসহ মানহানিকর তথ্য প্রকাশ ও প্রচার (করে) আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটাবার উপক্রম ও সহায়তার অপরাধ করিয়াছে।”  

গত ২৬ মার্চ প্রথম আলোর অনলাইনে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে একজনকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, “পেটে ভাত না জুটলে স্বাধীনতা দিয়া কী করুম। বাজারে গেলে ঘাম ছুটে যায়। আমাগো মাছ, মাংস আর চাইলের স্বাধীনতা লাগব।”

প্রতিবেদনটি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়। ক্ষমতাসীন দলের নেতারাও ওই প্রতিবেদনের সমালোচনায় মুখর হন। পরে প্রথম আলো প্রতিবেদনটি সংশোধন করে এবং শিরোনাম বদলে দেয়। পাশাপাশি তাদের সোশাল মিডিয়ায় দেওয়া পোস্টও প্রত্যাহার করা হয়।  

ওই প্রতিবেদনের প্রতিবেদক শামসুজ্জামান শামসকে মঙ্গলবার রাতে তার সাভারের বাসা থেকে সিআইডি পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়।

সিআইডি তাকে আটকের বিষয়টি স্বীকার না করলেও ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয় একজন সাংবাদিক, শামসের বাড়িওয়ালা এবং পাশের জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা বলেছেন, যারা শামসকে ধরে নিয়ে গেছেন, তারা সিআইডি পুলিশ হিসেবেই পরিচয় দিয়েছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন