ঈদের পর বিয়ে? স্যুট না টাক্সিডো পরবেন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৯ মার্চ ২০২৩, ১৬:৩৪

আমাদের দেশে বরের পোশাক হিসেবে শেরওয়ানির পাশাপাশি বিয়েতে স্যুটও সমান জনপ্রিয়। বিশেষ করে বউভাত বা অন্যান্য অনুষ্ঠানে স্যুট বা টাক্সিডোতেই বর স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে বেশি।


ওয়েডিং স্যুট বিভিন্ন রং ও কাপড়ের হতে পারে। আমাদের দেশে সাধারণভাবে কালো বা গাঢ় ধূসর সিঙ্গেল ব্রেস্টেড জ্যাকেটের ব্যবহারই বেশি। ঋতুর ওপর ভিত্তি করে কাপড় হতে পারে সিল্ক থেকে উল। বিয়ের স্যুট সাধারণত সাদা শার্ট ও ফ্রেঞ্চ কাফের সোনালি বা রুপালি স্টেটমেন্ট কাফলিং সহযোগে পরা হয়ে থাকে। সঙ্গের প্যান্টটা হয় সরু। তবে এখন বরের সাজে ভিন্নতা আনতে বা কনের সাজের সঙ্গে সামঞ্জস্য তৈরি করতে জমকালো কাপড়ে জরির নকশার ফিউশন স্যুটও চলছে। ভেলভেট ফেব্রিকের ব্যবহার চলছে অনেক বছর। ধীরে ধীরে এখানেও খানিকটা পরিবর্তন আসতে শুরু করেছে। ভেলভেটের জায়গা নিচ্ছে জ্যাকারড বুননের ফেব্রিক। পাশাপাশি প্রাকৃতিক তন্তু অর্থাৎ ন্যাচারাল ফাইবারের চাহিদাও বেড়েছে।


রিসেপশনে বরের পরনে অধিকাংশ সময় স্যুট অথবা প্রিন্স কোট দেখা যায়। শুধু আমাদের দেশই না, পৃথিবীজুড়ে নানা দেশের বিয়ের অনুষ্ঠানেই এ দুটো ট্রেন্ডি পোশাক। পাশাপাশি টাক্সিডো ও বেসপোক ডিজাইনও ব্যবহার করতে দেখা যায়। আর রঙের ক্ষেত্রে সাদা, সবুজাভ, কালো, নেভি ব্লু, মেরুন, বারগ্যান্ডি, ক্যামেল শেড লক্ষণীয়। ধূসর রংও দেখা যায়।


বরের স্যুটে মূলত তিনটি বিষয় জরুরি—কাপড়, ফিটিং ও নকশা। পেশাগত কারণে অনেকেরই একাধিক স্যুট থাকে। তবে আলমিরাতে বিয়ের স্যুটের স্মৃতির সঙ্গে তো অন্যটা মেলানো যাবে না। দেশে বরের স্যুট ডিজাইনে সিঙ্গেল ব্রেস্টেডের চাহিদা সব সময়ই বেশি। সেলফ প্রিন্টেড ও বুননের অলংকরণ করা স্যুটে আগ্রহ বেড়েছে। চলতি ধারায় দেখা যায়, অনেকেরই অলংকরণে আগ্রহ। যেমন স্যুটে থ্রেড এমব্রয়ডারির চাহিদা বেড়েছে। একই সঙ্গে সুতার কাজের আভিজাত্য নজর কেড়েছে ফ্যাশনসচেতনদের। তরুণেরা এখন ফ্লোরালের দাপট থেকে বেরিয়ে আসছেন। ফ্লোরালের পরিবর্তে ক্রেতার মনোযোগ চেক ও জ্যামিতিক নকশায়। স্যুটে


ল্যাপেলের নকশা ও জ্যাকেটের দৈর্ঘ্য বরের লুকে বিশেষ ভূমিকা রাখে। ভিনটেজ লুক চাইলে ডাবল ব্রেস্টেড স্যুট উপযোগী হবে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও