কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অনুসারীদের নিয়ে রওশনের ইফতার, দাওয়াত পাননি জি এম কাদের

বিরোধ মিটিয়ে গত জানুয়ারিতে যুক্ত বিবৃতিতে ঐক্যের ডাক দিয়েছিলেন বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ এবং জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের। তবে আবারও দেবর-ভাবির দ্বন্ধের আভাস মিলছে। দলের প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদের এরশাদের জন্মদিনের পৃথকভাবে পালনের এক সপ্তাহ পর অনুসারীদের নিয়ে ইফতার মাহফিল করেছেন রওশন এরশাদ। এতে আমন্ত্রণ করা হয়নি জি এম কাদের এবং তাঁর অনুসারীদের।

সোমবার গুলশানের একটি কমিউনিটি সেন্টারে ইফতারের আয়োজন করেন রওশন এরশাদ। জি এম কাদেরসহ জাপা নেতারা অদূরে একটি পাঁচ তারকা হোটেলে ইউএসএইড এবং ডেমোক্রেসি ইন্টরন্যাশনালের ইফতারে যোগ দেন। সেখানে জাতীয় ছাত্র সমাজের ওয়েবসাইট উদ্বোধন করা হয়।

রওশন এরশাদ লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ইফতারে। অনুসারীরা পাশ থেকে বলে দিচ্ছিলেন কাগজে কী লেখা রয়েছে। জি এম কাদের সরকারের কড়া সমালোচনা করে চললেও রওশন বলেছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রচেষ্টায় উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় স্থান পেয়েছে বাংলাদেশ। কিন্তু অসাধু ব্যবসায়ীরা পবিত্র রমজানে সব নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে মানুষের জীবন দুর্বিষহ করে তুলছে। এতে উন্নয়ন, গণতন্ত্র ও স্থিতিশীলতা ম্লান হয়ে পড়েছে। 

জি এম কাদের নির্বাচনী ব্যবস্থার লাগাতার সমালোচনা করলেও রওশন বলেছেন, সাংবিধানিক ধারা মেনে হবে আগামী ভোট। নির্বাচনমুখী দল হিসেবে তাতে অংশ নেবে জাপা। 

বিরোধীদলীয় নেতার দাবি, জাপায় বিভেদ নেই। এরশাদের রেখে যাওয়া নির্দেশনা যাঁরা মানবেন না, তাঁরা দলের ও নিজের ক্ষতি ডেকে আনবেন বলে হুঁশিয়ার করে তিনি বলেছে, এক্ষেত্রে জটিলতা সৃষ্টি হলে দলের সংস্কার করতে দ্রুত কাউন্সিল করতে হবে।

গত ৩১ আগস্ট রওশন এরশাদ আকস্মিক কাউন্সিলের ডাকলে দেবর-ভাবির দ্বন্ধ চরমে পৌছে। রওশনের পক্ষ নেওয়ায় বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গা, সাবেক সংসদ সদস্য জিয়াউল হক মৃধাসহ কয়েক নেতাকে বহিষ্কার করেন জি এম কাদের। জিয়াউল হকের মামলায় জি এম প্রায় সাড়ে তিন মাস দলীয় দায়িত্ব পালন করতে পারেননি আদালতের নিষেধাজ্ঞায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন