You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অন্যের ঘামের গন্ধে কমে উৎকণ্ঠা

ঘামের দুর্গন্ধে নাক সিটকান না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। আর তা যদি আসে অন্য কারও শরীর থেকে, তাহলে বিরক্তির সীমা থাকে না। তবে গবেষণা বলছে ‘ভিন্ন’ কথা। নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, অন্যের ঘামের গন্ধে সামাজিক উৎকণ্ঠা (সোশ্যাল অ্যাংজাইটি ডিসঅর্ডার) কমে।

গবেষণাটি চালিয়েছেন সুইডেনের কারোলিনস্কা ইনস্টিটিউটের একদল গবেষক। শুরুতেই কয়েকজনকে বিভিন্ন ধরনের চলচ্চিত্র দেখান তাঁরা। এর মধ্যে ছিল হাস্যরসাত্মক থেকে শুরু করে ভৌতিক চলচ্চিত্র। এরপর তাঁদের শরীর থেকে ঘাম সংগ্রহ করা হয়।

ঘাম জোগাড় হলে শুরু হয় গবেষণার দ্বিতীয় ধাপ। সমাজের নানা কর্মকাণ্ড নিয়ে উৎকণ্ঠায় ভুগছেন—এমন ৪৮ নারীকে নেওয়া হয় এই ধাপে। তাঁদের কয়েকজনকে সাধারণ চিকিৎসার পাশাপাশি সংগ্রহ করা ওই ঘামের গন্ধ শোঁকানো হয়। বাকিদের চিকিৎসার পাশাপাশি রাখা হয় খোলা আলো–হাওয়ায়।

পরে দেখা যায়, যাঁদের ঘামের গন্ধ শোঁকানো হয়েছিল, তাঁদের উৎকণ্ঠা কমেছে ৩৯ শতাংশ। আর যাঁদের ঘামের গন্ধ শোঁকানো হয়নি, তাঁদের কমেছে মাত্র ১৭ শতাংশ।

চমক লাগানো এমন ফলাফল দেখে গবেষকদের মনে বিশ্বাস জেগেছে, ঘামের মধ্যে এমন কিছু আছে, যা সামাজিক উৎকণ্ঠায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের চিকিৎসায় প্রভাব ফেলছে। তবে বিষয়টি পুরোপুরি নিশ্চিত হতে আরও গবেষণা দরকার বলে মনে করেন তাঁরা। 

গবেষণাটি নিয়ে আরেকটি ধারণা এসেছিল গবেষকদের মাথায়। তাঁরা ভেবেছিলেন, যাঁদের শরীর থেকে ঘাম সংগ্রহ করা হয়েছে, চলচ্চিত্র দেখার সময় তাঁদের যে অনুভূতি হয়েছিল, তার ওপর চিকিৎসার ফলাফলে ভিন্নতা দেখা যাবে, তবে তেমনটি হয়নি। ভৌতিক কিংবা হাস্যরসাত্মক—যে চলচ্চিত্রই দেখানো হোক না কেন, সবার ঘামের গন্ধ থেকে ফল এসেছে একই ধরনের।
সামাজিক উৎকণ্ঠায় আক্রান্ত ব্যক্তিরা আশপাশের লোকজনকে নিয়ে চরম উদ্বেগে ভোগেন। এতে সামাজিক বিভিন্ন কাজে বাধার মুখে পড়তে হয় তাঁদের। যুক্তরাজ্যের সরকারি স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ ন্যাশনাল হেলথ কেয়ার সার্ভিসের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ওষুধ, থেরাপিসহ এর কয়েক ধরনের চিকিৎসা রয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন