কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বেসামাল বাজারে দিশেহারা ক্রেতা, কাটছাঁটেও মেলে না হিসাব

বাংলা নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২৪ মার্চ ২০২৩, ১৭:৫৯

রমজান শুরুর আগে থেকেই অস্থির নিত্যপণ্যের বাজার। দাম বেড়েছে দফায় দফায়।


এরপরও রোজার প্রথম দিনই আরও এক দফা বেড়েছে নিত্যপ্যণের দাম। লাগামহীনভাবে দাম বাড়তে থাকায় দিশেহারা ক্রেতারা। শুক্রবার (২৪ মার্চ) রাজধানীর মিরপুরের বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র।


ক্রেতারা জানিয়েছেন, বাজারে অসাধু ব্যবসায়ীরা অধিক মুনাফা করতে রমজানের প্রথম দিন সব পণ্যের দাম আরেক দফায় বাড়িয়েছেন। বাজারে কারো নিয়ন্ত্রণ নেই, যে যার মতো করে পণ্যের দাম হাঁকছেন। চাহিদামতো পণ্য কিনতে না পেরে অনেকে ফিরে যাচ্ছেন। কাট-ছাঁট করেও হিসাব মিলছে না বাজারের তালিকায়।


বেসরকারি একটি ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি করেন শরিফুল ইসলাম। ছুটির ‍দিনে তালতলা বাজারে কেনাকাটা করতে এসে নিত্যপণ্যের দাম শুনে হিসাব মেলাতে পারছেন না। তিনি বলেন, শুক্রবারের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে প্রথম রমজান। সব কিছুই কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা করে বেড়েছে।


তিনি বলেন, চারটি সোনালি মুরগি কিনব ভেবেছিলাম, সেই দামে দুটি কিনতে হয়েছে। ভালো কোনো মাছ খেতে চাইলে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকার নিচে কেনা যায় না। রুই মাছ ৩০০ টাকা কেজি হলেও অনেক সময় গন্ধের কারণে নিই না। আর গরুর মাংস এক কেজি কিনলে এক বেলাতেই শেষ হয়ে যায়। সব মিলিয়ে বাজারে আসলে মাথা ঘুরাতে থাকে।


এদিকে রমজান এলে ফলের চাহিদা বেড়ে যায়। সমাজে উচ্চবিত্ত থেকে নিম্নবিত্ত বাই ইফতারের মেন্যুতে কম বেশি সুস্বাদু ফল রাখতে চায়। তবে দামের কারণে এবার নিম্নবিত্ত পরিবারের ইফতারে ফল জুটবে কি না, তা নিয়েও শঙ্কা প্রকাশ করেছেন কেউ কেউ।


শেওড়াপাড়ায় ফল কিনতে আসা সাকেরা বেগম বলেন, ইফতারে নাশপাতি ও মাল্টা আমার ছেলের খুব পছন্দ। প্রতিবছর মেন্যুতে এই দুই ফল থাকে। এ বছর মাল্টা কিনে চলে যাচ্ছি। নাশপাতির যে দাম, তা কিনে পোষাবে না। তিনি বলেন, দাম একবার বেড়ে গেলে আর কমে না। অথচ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে কোন বেতন বাড়ছে না। এভাবে চলব কীভাবে? 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও