You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দু’বছরে বন্ধ ১৯২ খামার

খাবারসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় একের পর এক বন্ধ হচ্ছে মুরগির খামার। লোকসানের কারণে দুই বছরে গাইবান্ধার সাদুল্যাপুরে ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছেন ১৯২ খামারি। কর্মহীন হয়ে পড়েছেন পাঁচ শতাধিক শ্রমিকও। এ জন্য তাঁরা মুরগির বাচ্চা, খাদ্য ও ওষুধের মূল্যবৃদ্ধিকে দায়ী করছেন। খামার বন্ধ হওয়ায় এবার রমজানে ডিম ও মাংসের চাহিদা পূরণ হবে না।

শুধু তাই নয়, দুধ ও মাছেরও ঘাটতি থাকবে।সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সংকটে পড়লেও বন্ধ রাখা হয়েছে ঋণ বিতরণ। ২০১০ সালের পর প্রাণিসম্পদ দপ্তরের ঋণ পাননি কোনো খামারি। ফলে যে খামারগুলো টিকে আছে, তার মধ্যে অনেকটি বন্ধ হয়ে যেতে পারে।প্রাণিসম্পদ দপ্তর থেকে জানা গেছে, উপজেলায় বছরে ডিমের চাহিদা ৩ কোটি ৫০ লাখ পিস। কিন্তু ২ কোটি ৪০ লাখ পিস ডিম পাওয়া যাচ্ছে। এতে বছরে ডিমের ঘাটতি ১ কোটি ১০ লাখ পিস।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন