কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

৯ বছরের সম্পর্কে ইতি, নিজেকে শেষ করতে চেয়েছিলাম! এত কিছুর পর আমি এখন কঠিন: অঙ্কিতা

আনন্দবাজার (ভারত) প্রকাশিত: ১২ মার্চ ২০২৩, ১৯:২৯

ইন্ডাস্ট্রিতে তিনি কাটিয়ে ফেলেছেন প্রায় ১৭ বছর। ছোট্ট ছোট্ট পায়ে ক্রমাগত এগিয়ে চলেছেন। সিরিয়ালের জনপ্রিয় মুখ অঙ্কিতা চক্রবর্তী। প্রতি দিন তাঁকে ‘ইন্দ্রাণী’ সিরিয়ালে দেখেন দর্শক। মুক্তি পেতে চলেছে অঞ্জন দত্ত পরিচালিত ওয়েব সিরিজ় ‘সেভেন’। যে সিরিজ়ে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা যাবে অভিনেত্রীকে। সিরিজ় মুক্তির আগে আনন্দবাজার অনলাইনের মুখোমুখি অভিনেত্রী অঙ্কিতা।


অঞ্জন দত্তের পরিচালনায় এটা আপনার ষষ্ঠ কাজ। কী প্রাপ্তি হল?


অঙ্কিতা: হ্যাঁ, অঞ্জনদার সঙ্গে এটা আমার ষষ্ঠ কাজ। আগে ওঁর ব্যোমকেশে কাজ করেছি। এতগুলো কাজ করার পর যখন ‘সেভেন’ করলাম, তখন নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন এই যাত্রাটা খুবই সহজ এবং আনন্দদায়ক ছিল।


এক দিকে রমরমিয়ে চলছে আপনার সিরিয়াল ‘ইন্দ্রাণী’। অন্য দিকে আবার মুক্তি পাচ্ছে সিরিজ়। তা হলে আপনি এখন অনেকটা ‘হ্যাপি স্পেসে’?


অঙ্কিতা: আমি সব সময়ই খুশি থাকি। আমার হাতে কাজ থাকলেও যেমন আমি খুশি। তেমনই আবার কাজ না থাকলেও আমার কোনও দুঃখ থাকে না। তখনও আমি খুশিই থাকি। কারণ, কাজের বাইরেও আমার জীবনে আরও অনেক কিছু করার আছে।


ইন্ডাস্ট্রিতে আপনার যাত্রাটা শুরু হল কীভাবে?


অঙ্কিতা: অনেক বড় গল্প। বলতে গেলে সময় লাগবে। শুনবেন?


অবশ্যই।


অঙ্কিতা: দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়াকালীন আমি থিয়েটার শুরু করি। ‘আগুনের বর্ণমালা’ বলে একটা শো করতাম। খুবই জনপ্রিয় হয়। প্রচুর কাজের সুযোগ আসতে শুরু করে। কিন্তু সেই সময় মা অনুমতি দেননি। কিন্তু উচ্চ মাধ্যমিকের পর আমি কাজ শুরু করি, তা সেটা ঝগড়াঝাঁটি করে হোক বা যে ভাবেই হোক। তবে সত্যি বলতে প্রথম ১০ বছর আমি আমার কেরিয়ারকে সেই অগ্রাধিকারই দিইনি।


কবে মনে হল অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত?


অঙ্কিতা: সেই ভাবনাটা আসে ‘ইষ্টি কুটুম’-এর পর। আমি টানা আট বছর লীনাদি (লীনা গঙ্গোপাধ্যায়) ইবং শৈবালদার (শৈবাল বন্দ্যোপাধ্যায়) সঙ্গে কাজ করি। সেই সময়ে আমি অনেক কিছু শিখেছি। তার পর আসে ‘ইষ্টি কুটুম’-এ সুযোগ। সিরিয়ালটা টানা চার বছর ধরে চলেছিল। আমার চরিত্রটা বিপুল জনপ্রিয়তাও পেয়েছিল। সিরিয়াল শেষ হওয়ার পর আমি বাইরে কাজ করতে চাইছিলাম। সেই প্রথম আমি নিজেকে নিয়ে, আমার কেরিয়ার নিয়ে ভাবা শুরু করি। ভাবলাম বাইরে যাওয়া উচিত। অন্য কিছু করা দরকার। বুঝলাম প্রশিক্ষণ দরকার। বেণীদির (দামিনী বেণী বসু) কাছে অভিনয় শেখা শুরু করলাম। সেই আমার যাত্রা শুরু হয় ২০১৬-১৭ সাল থেকে। বলা যায়, জীবন তোলপা়ড় করা একটা যাত্রা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও