You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রাসায়নিকের গুদাম স্থানান্তর, পারলেন না তিন মন্ত্রী

পুরান ঢাকা থেকে রাসায়নিকের গুদাম সরিয়ে নিতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল ২০১০ সালে। তা-ও ভয়াবহ একটি অগ্নিকাণ্ডের পর। নিমতলীর সেই আগুনে মারা যান অন্তত ১২৪ জন। কথা ছিল, একটি রাসায়নিক শিল্পপার্ক হবে, সেখানে রাসায়নিক ব্যবসায়ীরা তাঁদের গুদাম সরিয়ে নেবেন।  

সেই উদ্যোগের পর ১৩টি বছর পেরিয়ে গেছে। শিল্প মন্ত্রণালয়ের দুজন মন্ত্রীর মেয়াদ শেষ হয়েছে—দিলীপ বড়ুয়া ও আমির হোসেন আমু। শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন ও শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদারের মেয়াদও শেষের পথে। মন্ত্রণালয়টিতে আটজন সচিব বদলেছেন। কিন্তু রাসায়নিক শিল্পপার্ক এখনো তৈরি হয়নি। শিল্পপার্ক করার আগে রাসায়নিকের গুদাম সরিয়ে নিতে ২০১৯ সালে অস্থায়ী গুদাম তৈরির সিদ্ধান্ত হয়। সেই গুদামও এখনো পুরো তৈরি হয়নি।

এর আগে ২০০৬ সালে পুরান ঢাকা থেকে প্লাস্টিকের কারখানা সরিয়ে নিতে উদ্যোগ নেওয়া হয়, ব্যবসায়ীদের সঙ্গে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সমঝোতা স্মারক সই হয়। সেই প্লাস্টিক শিল্পনগরের জমি অধিগ্রহণই এখনো হয়নি।

রাসায়নিক শিল্পপার্ক ও প্লাস্টিক শিল্পনগর প্রকল্প নিয়ে আলোচনার মধ্যেই ২০১৯ সালে চকবাজারের চুড়িহাট্টায় আগুনে ৭১ জনের মৃত্যু হয়। এরপর আরও কয়েকটি দুর্ঘটনা ঘটেছে, মানুষের মৃত্যু হয়েছে। মানুষের এই মৃত্যু ও দুর্ভোগের কারণ পুরান ঢাকা থেকে রাসায়নিকের গুদাম সরাতে না পারা। বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে পুরান ঢাকার সিদ্দিকবাজারে বিস্ফোরণে ২৪ জনের মৃত্যুর পর। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আশঙ্কা, সিদ্দিকবাজারের ঘটনা রাসায়নিক থেকে না হলেও পুরান ঢাকায় রাসায়নিকের ঝুঁকি রয়েছে। ঝুঁকি থেকে যাওয়ার জন্য দায়ী সুশাসনের ঘাটতি, জবাবদিহির অভাব ও জীবনরক্ষার প্রকল্পে অগ্রাধিকার না দেওয়া।

২০০৯ থেকে ২০১৩ সালের শেষ পর্যন্ত শিল্পমন্ত্রী ছিলেন দিলীপ বড়ুয়া। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘রাসায়নিক শিল্পপার্ক করার যে উদ্যোগ আমি নিয়েছিলাম, তা পরে ফলোআপ করা হয়নি।’ তিনি আরও বলেন, কায়েমি স্বার্থবাদীরা পুরান ঢাকা ছেড়ে যেতে চায় না।

দিলীপ বড়ুয়ার সময়ে রাসায়নিক শিল্পপার্কের উদ্যোগ নেওয়া হলেও তিনি প্রকল্পটির প্রস্তাবই (ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট প্রপোজাল বা ডিপিপি) তৈরি করে যেতে পারেননি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন