You have reached your daily news limit

Please log in to continue


একাত্তরের এই দিনে প্রতিরোধের প্রস্তুতিতে এগিয়ে আসেন নারীরা

৭ মার্চের সমাবেশের পর থেকে আন্তর্জাতিক নানা সিদ্ধান্ত দ্রুততার সঙ্গে বাস্তবায়ন শুরু হতে থাকে। এদিন সুফিয়া কামালের সভাপতিত্বে সারা আলীর তোপখানা রোডের বাসায় অনুষ্ঠিত মহিলা পরিষদের এক সভায় পাড়ায় পাড়ায় মহিলা সংগ্রাম পরিষদ গঠনের আহ্বান জানানো হয়। প্রতিরোধের অংশ হিসেবে নারীদের সংগঠিত হওয়া সাড়া ফেলেছিল।

এদিকে লন্ডনের প্রভাবশালী পত্রিকা ‘দ্য টেলিগ্রাফ’ এক প্রতিবেদনে শক্তি প্রয়োগ নিষ্ফল ও বিপজ্জনক হবে বলে মন্তব্য করে। প্রতিবেদনটিতে উল্লেখ করা হয় পাকিস্তান সেনাবাহিনী বল প্রয়োগ করতে ইচ্ছুক।

নির্বাচনে জয়ী সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে আওয়ামী লীগের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি তোলা হতে থাকে আন্তর্জাতিক মহল থেকে। একই সঙ্গে পশ্চিম পাকিস্তানের রাজনীতিকরাও তখন কণ্ঠ মেলাতে শুরু করেছেন। এই দিনে জাতিসংঘ কর্মকর্তাদের পরিবারবর্গকে স্বদেশে প্রেরণ করা হয়।

রাওয়ালপিন্ডিতে এক সরকারি ঘোষণায় ২৩ মার্চ অনুষ্টিতব্য পাকিস্তান দিবসের নির্ধারিত সম্মিলিত সশস্ত্র বাহিনীর কুচকাওয়াজ, খেতাব বিতরণ ও অন্যান্য অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়। পূর্ব পাকিস্তানের প্রস্তুতি ও প্রতিরোধ কোন পথে এগুচ্ছে সেই ধারণা করতে না পারা এবং আন্দোলনের মুখেই এই সিদ্ধান্ত হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়।

সাংস্কৃতিক আন্দোলনও এদিন নতুন রূপ নেয়। চলচ্চিত্র প্রদর্শকরা বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে ঢাকা’সহ সারা দেশে অনির্দিষ্টকাল প্রেক্ষাগৃহ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেন। তারা আওয়ামী লীগের সাহায্য তহবিলে ১৩ হাজার ২৫০ টাকা অনুদান দেন।

সংবাদপত্রে প্রকাশিত সংবাদের তথ্য বলছে, ময়মনসিংহে এক জনসভায় ন্যাপ প্রধান আবদুল হামিদ খান ভাসানী সাত কোটি বাঙালির মুক্তিসংগ্রামে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের প্রতি তার সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমি জানি শেখ মুজিবর রহমান কখনওই বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে না। আপনারা শেখ মুজিবের ওপর সম্পূর্ণ ভরসা রাখুন।’ বগুড়া জেলখানা ভেঙে ২৭ জন কয়েদি পালিয়ে যায়। কারারক্ষীদের গুলিতে ১ কয়েদী নিহত ও ১৫ জন আহত হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন