কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

আইএমএফের শর্ত পূরণ ‘এত সহজ হবে না’: আহসান মনসুর

বিডি নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ০৫ মার্চ ২০২৩, ১৯:৫৯

রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফ থেকে ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ পেতে সরকার যেসব শর্ত মেনেছে, সেগুলো পূরণ করা ‘এত সহজ নয়’ বলেই মনে করছেন ওই সংস্থার সাবেক কর্মকর্তা আহসান এইচ মনসুর। 


তিনি বলছেন, “বাংলাদেশের জন্য আইএমএফের শর্তগুলো খুবই মৃদু। সেগুলো পূরণ করতে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। তবে, এটা অতটা সহজ হবে না। 


“যেমন- প্রথম দিন থেকে কর-জিডিপি অনুপাত বাড়াতে হবে। আমাদের কর-জিডিপি অনুপাত বর্তমানে পৃথিবীর মধ্যে সর্বনিম্ন। ৮ শতাংশের নিচে, অবিশ্বাস্য! এটা বাড়াতে অসুবিধা কোথায়? অবশ্যই আমরা এটা বাড়াতে চাই। সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে এবং সরকারকে এটা করার জন্য সংস্কার করতে হবে।” 


বর্তমানে গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক এবং ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে থাকা এই অর্থনীতিবিদ রোববার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের আলোচনা অনুষ্ঠান ‘ইনসাইড আউট’ এর সূচনা পর্বে অংশ নেন। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটক এবং ফেইসবুকে (https://www.facebook.com/bdnews24) অনুষ্ঠানটি লাইভস্ট্রিম করা হয়। প্রতি রোববার দুপুরে এই আলোচনা অনুষ্ঠানটি দেখা যাবে ইংরেজিতে। 


আধা ঘণ্টার এই আলোচনায় বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, সংকট আসলে কতটা, সম্ভাবনাই বা কোথায়, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, মুদ্রা বিনিময় হার, অর্থপাচার, ব্যাংক ব্যবস্থার ‘দুর্বলতা’, আইএমএফের ঋণের মত নানা প্রসঙ্গ উঠে আসে। 


ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ সাড়ে ৯ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশে নিয়ে আসার কথা বলছে আইএমএফ, যা নিয়ে সরকারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনায় আছে তারা। 


এ বিষয়ে আহসান মনসুর বলেন, “এজন্য সরকারকে সর্বোচ্চ ও আন্তরিক পদক্ষেপ নিতে হবে। সরকার কি আন্তরিকভাবে এটা করবে? মিডিয়া ও রাজনীতিকদের কাছ থেকে আমি যে বার্তা পাচ্ছি, তাতে মনে হচ্ছে আইএমএফের কর্মসূচির আওতায় আমাদেরকে কিছু ‘করতে হবে না’। এই বার্তা আমরা শুনতে চাই না।” 


সরকার যে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ কমানোর কথা বলছে, সেটি যদি করাই যায়, তাহলে এতদিন আইএমএফের অপেক্ষায় থাকা কেন- এমন প্রশ্নও ছিল ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যানের কাছে। 


জবাবে আহসান মনসুর বলেন, “একই বিষয় আমরা অনেক দিন ধরে বলে আসছি, বাংলাদেশের অর্থনীতিবিদরা একই পরামর্শ দিয়ে আসছেন। সব গণমাধ্যম একই বিষয় নিয়ে প্রতিবেদন করে যাচ্ছে, প্রতিদিন প্রতি সপ্তাহে। 


“এটা নতুন কোনো আবিষ্কার নয়। বিষয় হচ্ছে, আমাদের ব্যাংক এখনও ডাকাতি হচ্ছে, ব্যাংকিং খাত থেকে এখনও টাকা নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।” 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও