You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কারও পা থেঁতলে গেছে, কারও মাথায় আঘাত, কারও চোখে গুরুতর জখম

সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণর পর চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিবেশ ভারী হয়ে উঠেছিল। একের পর এক লাশ জমা পড়েছিল হাসপাতালের মর্গে। স্বজনদের আহাজারিতে চারপাশ কেঁপে উঠেছিল।

আজ আবারও সীতাকুণ্ডের একটি অক্সিজেন প্ল্যান্টে বিস্ফোরণে আহতদের সামলাতে এ হাসপাতালে পরিবেশ অন্য রকম হয়ে উঠেছে। হাসপাতালের সামনে উৎসুক জনতার ভিড় জমেছে।

একের পর এক অ্যাম্বুলেন্সে করে আহতদের আনা হচ্ছে হাসপাতালে। আহতদের কারও পা থেতলে গেছে, কারও মাথায় আঘাত, কারও চোখে গুরুতর জখম রয়েছে।

আজ বিকেল ৪টায় সীতাকুণ্ডের কদমসুল এলাকায় অবস্থিত ‘সীমা অক্সিজেন অক্সিকো লিমিটেড’ নামের প্ল্যান্টে এ বিস্ফোরণ ঘটে। চট্টগ্রাম মেডিকেল পুলিশ ফাঁড়ির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত আহত অন্তত ১৯ জন ব্যক্তিকে এই হাসপাতালে আনা হয়েছে। বিস্ফোরণে নিহত দুজনের লাশ আনা হয়েছে।

নিহতদের মধ্যে মো. শামসুল আলমের (৬৫) বাড়ি কদমরসুল জাহানাবাদে। বিস্ফোরণস্থল থেকে ১ কিলোমিটার দূরে। অন্যজন মোহাম্মদ ফরিদ (৪০)। তিনি প্ল্যান্টের গাড়িচালকের সহকারী।

এই অক্সিজেন প্ল্যান্ট থেকে পৌনে এক কিলোমিটার দূরে বিএম কন্টেইনার ডিপোতে গত বছরের ৪ জুন রাতে বিস্ফোরণে অন্তত ৫০ জন নিহত ও দুই শতাধিক মানুষ আহত হয়েছিলেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন