ঠোঁটের যত্নে অ্যালোভেরা

সমকাল প্রকাশিত: ০২ মার্চ ২০২৩, ১২:০১

অ্যালোভেরার গুণের কথা কমবেশি সবারই জানা। ত্বক উজ্জ্বল করা, নরম ও মসৃণ রাখা, দাগছোপ ও ব্রণ দূর করা, বলিরেখা আটকানো, চুল পড়া কমানো, খুশকি কমানো, চুল ঘন ও লম্বা করা -এসব কিছুর জন্যই অ্যালোভেরা দারুণ উপকারী। ত্বক পরিষ্কার করে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে অ্যালোভেরা। এর পাশাপাশি ঠোঁট সুন্দর রাখতেও জুড়ি নেই এই প্রাকৃতিক উপাদানটির। অ্যালোভেরা জেল ত্বকের ক্ষত সারিয়ে তোলে এবং প্রদাহ কমায়।


ঠোঁটে অ্যালোভেরা লাগানোর নানা উপকারিতা রয়েছে। যেমন-


আর্দ্রতা বজায় রাখে: রুক্ষ ও শুষ্ক ঠোঁটে আর্দ্রতা ফেরাতে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করুন। তৈলাক্তকরণের অভাবে ঠোঁট শুষ্ক এবং ফাটতে পারে। অ্যালোভেরা ত্বক আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে। তাই, অ্যালোভেরা লিপবাম ব্যবহার করুন। এতে ঠোঁটের হারানো আর্দ্রতা আবার ফিরে আসবে।


সংক্রমণ সারায়: অ্যালোভেরায় থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য ঠোঁটে জ্বালা বা সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে। ঠোঁট ফাটা, রক্তপাতের ক্ষেত্রে অ্যালোভেরা অত্যন্ত উপকারী।


ঠোঁট ভালো রাখে: অ্যালোভেরায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ত্বকের ক্ষতি রোধ করে এবং ঠোঁটে বলিরেখা পড়তে দেয় না। নরম, মসৃণ ঠোঁট পেতে অবশ্যই ব্যবহার করুন অ্যালোভেরা।


কীভাবে ব্যবহার করবেন অ্যালোভেরা-


গাছ থেকে তাজা অ্যালোভেরা জেল বের করে সরাসরি ঠোঁটে লাগাতে পারেন। তবে সরাসরি অ্যালোভেরা ব্যবহারে অনেকের ত্বকে বা ঠোঁটে বেশ কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও হতে পারে, যেমন লালচেভাব, জ্বালাপোড়া বা যন্ত্রণা। এই সব পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিলে অ্যালোভেরা ব্যবহার না করাই ভালো।


অ্যালোভেরা লিপ বামও ব্যবহার করতে পারেন। এতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। ঠোঁট শুষ্ক মনে হলেই অ্যালোভেরা লিপ বাম লাগান।


২ টেবিল চামচ নারকেল তেলের সঙ্গে ১ চা চামচ শিয়া বাটার গরম করুন। মিশ্রণটি ভালো করে নাড়াচাড়া করবেন যাতে একসঙ্গে মিশে যায়। অন্য একটি পাত্রে এই মিশ্রণটি নিয়ে তার সঙ্গে ১ চা চামচ অ্যালোভেরা জেল এবং কয়েক ফোঁটা আমন্ড অথবা জোজোবা অয়েল মেশান ভালো করে। লিপ বামের এই সব উপকরণই ঠোঁট সুস্থ রাখে এবং ময়েশ্চারাইজ করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও