কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মেট্রোরেলে ৯ মিনিট ১২ সেকেন্ডে মিরপুর-১০ থেকে উত্তরা, গতি ৯৩ কিলোমিটার

মেট্রোরেলের মিরপুর-১০ নম্বরের স্টেশনটি চালু হয়েছে। আজ পয়লা মার্চ (বুধবার) সকাল থেকে এ স্টেশনেও ট্রেনের যাত্রাবিরতি দেওয়া শুরু হয়। সকাল সোয়া ৯টার দিকে মিরপুর-১০ নম্বর থেকে উত্তরা উত্তর (দিয়াবাড়ি) পর্যন্ত যেতে মেট্রোরেলে সময় লাগে ৯ মিনিট ১২ সেকেন্ড। যাত্রাপথে মাঝে পল্লবী (উত্তরা-১২ নম্বর) এবং উত্তরা সেন্টার স্টেশনে ট্রেনটি যাত্রাবিরতি দেয়। দুটি স্টেশনের ট্রেনটি প্রায় এক মিনিট থেমে যাত্রী উঠানামা করায়।

মিরপুর থেকে উত্তরা যেতে ট্রেনটি সর্বোচ্চ প্রতি ঘণ্টায় ৯৩ কিলোমিটার বেগে ছুটেছিল। উত্তরা সেন্টার স্টেশন থেকে উত্তরা উত্তর স্টেশনের যাওয়ার পথে ট্রেনের এমন গতি দেখা যায়। এ ছাড়া বাকি পথ ট্রেনটি ৫৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ছুটেছে। বাঁকা পথে ট্রেনের গতি ৪০ থেকে ৪৫ কিলোমিটার বেগে ছুটতে দেখা গেছে।

তবে স্টেশনটি চালুর প্রথম দিনে টিকিট কাউন্টার (দ্বিতীয় তলা) এবং ট্রেনের প্ল্যাটফর্মে যাওয়ার চলন্ত সিঁড়ি বন্ধ ছিল। স্টেশনের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আনসার সদস্যদের একজন জানান, প্রথমে চালু ছিল। পরে সকাল ৯টার দিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়।

অন্যদিকে ট্রেনের টিকিট কাটার যন্ত্রেও ভাংতি টাকা ছিল না। স্কাউটসের সদস্যরা যাত্রীদের যন্ত্রে ভাংতি টাকা দিয়ে টিকিট কাটতে বলছিলেন। এ নিয়ে একজন স্কাউট সদস্য বলেন, আজ প্রথম দিন। টিকিট বিক্রয় যন্ত্রে ভাংতি টাকা নেই। আজ যাত্রীদের কাছ থেকে ভাংতি টাকা নেওয়া হচ্ছে। পরের দিন থেকে আর ভাংতির সমস্যা হবে না।

উত্তরা থেকে আগারগাঁও অংশের স্টেশনগুলো চালু হওয়ায় ট্রেনের যাত্রী বাড়তে শুরু করেছে বলে মেট্রোস্টেশনের আনসার, রোভার স্কাউটসের সদস্যরা জানিয়েছেন। সরেজমিন ট্রেনে যাত্রীদের উপস্থিতি ভালোই দেখা গেছে। ট্রেনের কোচগুলোর ভেতরে বসার আসন ছিল পরিপূর্ণ। যাত্রীদের বেশির ভাগই ছিলেন কর্মস্থলে যাতায়াতকারী ব্যক্তিরা। ট্রেনের ভেতরে অনেক নারী যাত্রী দেখা গেছে। তবে শিক্ষার্থীদের অনেকে মেট্রোরেলে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিতে ট্রেনে চড়ে ভ্রমণ করছিলেন।

পল্লবী স্টেশন চালু হওয়ার পর থেকেই মেট্রোরেলে নিয়মিত উত্তরায় কমর্স্থলে যাতায়াত করছেন মিরপুর-১২ নম্বরের বাসিন্দা আফজাল করিম। তাঁর কর্মস্থল উত্তরা ১৪ নম্বর সেক্টরে। তিনি বলেন, ‘এখন ঘড়ির কাটা ধরে বাসা থেকে বের হই। সময়মতো অফিসে পৌঁছে যাই। মেট্রোরেল চালুর পর থেকে বাসে চড়ার কথা চিন্তাই করতে পারি না। যেদিন (মঙ্গলবার) সাপ্তাহিক বন্ধ, সেদিন মেট্রোর নিচ দিয়ে তৈরি রাস্তায় রিকশায় মিরপুর থেকে অফিসে চলে যাই।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন