কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দ্রব্যমূল্যের চাপে দিশেহারা মানুষ, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতা বাড়াতে হবে

মানুষের আয় না বাড়লেও নিত্যপণ্য ও সেবার দাম বেড়েই চলেছে। স্বল্প ও সীমিত আয়ের মানুষ এখন কতটা চাপে আছে তা ওএমএসের খাদ্য ক্রয়ের ভিড় থেকেই স্পষ্ট।

বিদ্যুৎ, গ্যাস, যাতায়াত ভাড়া-এসব খরচ বেড়ে যাওয়ায় বহু মানুষ এখন ভোগ ও অন্যান্য ব্যয় কমাতে বাধ্য হচ্ছে। খাবারের খরচ কমানোর ফলে বাড়ছে পুষ্টিহীনতা। এর প্রভাবে মানুষের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাচ্ছে। জীবন সংগ্রামে বেঁচে থাকার তাগিদে অনেকে বাধ্য হয়ে শহর ছেড়ে গ্রামে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছে; কেউবা পরিবার-পরিজন গ্রামে পাঠিয়ে নিজে শহরে একা থাকছে।

বাজারে চালের দাম বাড়ায় বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ ওএমএসের চাল কিনতে আসছে। চাহিদা বৃদ্ধির কারণে ওএমএসের ট্রাকের সামনে বিশৃঙ্খলা বাড়ছে। চাল শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই যাতে কিনতে পারে, সেজন্য অনেকে নির্ধারিত সময়ের কয়েক ঘণ্টা আগেই লাইনে অপেক্ষা করতে থাকে। বিশৃঙ্খলা বাড়ার কারণে ওএমএসের চাল কিনতে এসে বিড়ম্বনায় পড়ছেন বেশি বয়সি মানুষ। কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষার পর কোনো কোনো ক্রেতাকে খালি হাতেও ফিরে যেতে হচ্ছে।

নিত্যপণ্যের দাম স্থিতিশীল রাখতে সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান দায়িত্ব পালন করলেও ভোক্তাদের দুর্ভোগের অবসান হচ্ছে না। অভিযোগ আছে, বাজার তদারকি সংস্থার কোনো কোনো অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীর সঙ্গে অসাধু ব্যবসায়ীদের যোগসাজশ রয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখে কোনো অনিয়ম পেলে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত বলে মনে করি আমরা। প্রশ্ন হলো, এসব যাদের দেখার কথা, তারা কী করছেন? বাজার তদারকি সংস্থাগুলোর তৎপরতা একেবারেই দৃশ্যমান নয়। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে বাজার তদারকি জোরদার করার পাশাপাশি সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতা ও পরিধি বাড়াতে হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন