বছরখানেক আগে ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) বলেছিলেন, সরকারের কাছ থেকে ভিক্ষা নিয়ে কোনো সংস্থা নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে না। পানির দাম বাড়ানোর যুক্তি হিসেবে তিনি এই নসিহত করেছিলেন। কিন্তু সেই ‘ভিক্ষার’ টাকা কোথায় যায়, কারা তার সুবিধা পান, সে বিষয়টি তিনি খোলাসা করেননি।
প্রথম আলোর খবর অনুযায়ী, ১৬ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে ঢাকা ওয়াসাকে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, ঢাকা ওয়াসার সঙ্গে অর্থ বিভাগের স্বাক্ষরিত লোন অ্যাগ্রিমেন্ট বা এলএ (ঋণচুক্তি) ও সাবসিডিয়ারি অ্যাগ্রিমেন্ট বা এসএলএ (সম্পূরক ঋণ চুক্তি) অনুযায়ী, বকেয়ার পরিমাণ ২৪ হাজার ৩৯ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।
চিঠিতে স্থানীয় ও বৈদেশিক ঋণের আসল ও সুদ (ডিএসএল) নির্ধারিত অর্থনৈতিক কোডে জমা দিতে বলা হয়েছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরেও প্রতিষ্ঠানটির ডিএসএলের পরিমাণ ছিল ১২ হাজার ৫৮৯ কোটি টাকা।