You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শহরটার নাম মরামাঙ্গা

মনে হলো একটা গাড়ির আওয়াজ। বিপদ নাকি রক্ষাকর্তা? সবাই উদ্‌গ্রীব। গাড়ি এল, একজন ফরাসি আর দুজন স্থানীয় মানুষ গাড়িতে। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, এই রাতের বেলা সাইকেল নিয়ে আমরা পথ ভুল করেছি।

হোটেলের নম্বরে ফোন করলাম। কেউ ধরল না। অস্থির লাগছিল। আবার ট্রাই করলাম। এবার পাওয়া গেল, অপর পাশ থেকে এক ভদ্রমহিলার কণ্ঠ। তিনি বুঝতে পেরেছেন পথ ভুল করে কোথায় আমরা। এখন রাস্তায় সাইকেল চালানো নিরাপদ নয়। গাড়ি পাঠাবেন, আমাদের মূল সড়কের দিকে এগিয়ে আসতে বললেন।

সংযোগস্থলে গাড়িটা অপেক্ষায় ছিল। সেই গাড়ি কখনো আমাদের সামনে কখনো পেছন থেকে আলো দিয়ে এগিয়ে নিয়ে গেল আরও পাঁচ কিলোমিটার। প্রায় ৯টার সময় রাস্তার সঙ্গে লাগানো গাছগাছালিতে ভরা মানদ্রাকা পার্ক হোটেলে চলে এলাম।

বেরিয়ে পড়ার আগে

রাতে দেরি করে ফেলায় জায়গাটা দেখা হয়নি। সাড়ে ছয়টায় খাবারের কথা বলা আছে। সাইকেল সাজিয়ে একেবারে রেডি। খেয়ে বেরিয়ে যাব। হোটেলের ভদ্রমহিলা বললেন, লেমুর দেখতে চাই কি না। জানালাম, অবশ্যই চাই। মাদাগাস্কার বললে সারা দুনিয়ার মানুষ যা বুঝবে, তা হলো এই লেমুর। বিশেষত, ‘মাদাগাস্কার’ সিনেমার জন্য এর পরিচিতি ব্যাপক।

লেমুর দেখে সকালের খাওয়া হলো ফরাসি কায়দায়। ন্যাপকিন জড়িয়ে ব্রেড বাটার অমলেট। সঙ্গে ফলের জুস। তারপর বেরিয়ে পড়লাম। সুন্দর আর মনোরম পরিবেশ। রাতে একটা কাঠের ব্রিজ টপকে এসেছিলাম। এখন দেখা গেল, তার নিচে বহমান নদী।

সিঁথির মতো সরু নদীটা আমাদের সঙ্গী হলো। বাঁ দিকে বয়ে যাচ্ছে অবিরাম। কলকল শব্দ পাওয়া যায় খানিক বাদে বাদে। রাস্তা এখানে দারুণ। ওঠানামা আছে, তবে গাছগাছালিতে ভরা। মন খুলে এগিয়ে যাচ্ছি আমরা একসঙ্গেই। নিকট দূরত্বে একটা স্থাপনা। মানদ্রাকার মতোই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন