হাড় মজবুত করবে যে খাবার
পায়েস হোক বা পোলাও, একমুঠো কাজুবাদাম পড়লে যেন স্বাদ আরও দ্বিগুণ হয়ে যায়। বিভিন্ন তরকারিতেও কাজুবাদামের পেস্ট ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
তবে বাদাম কেবল খাবারের স্বাদ বাড়ায় না, বরং শরীরের সুস্থ থাকতেও অবদান রাখে। এতে রয়েছে ফাইবার, প্রোটিন, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস, ম্যাগনেশিয়াম, জিঙ্ক, কপারের মতো উপকারী উপাদান।
এ ছাড়াও, কাজুবাদাম ভিটামিন কে, ভিটামিন বি৬ এবং থায়ামিন সমৃদ্ধ, যা শরীরের নানা সমস্যা দূর করে অতি সহজেই। এই কারণেই পুষ্টিবিদরা প্রতিদিন কাজু খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
তবে কাজুবাদামের পর্যাপ্ত পুষ্টি পেতে হলে দুধের সঙ্গ লাগবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, দুধে কাজু ভিজিয়ে খেলে হাড় ও পেশীর বিকাশ ঘটে, কোষ্ঠকাঠিন্য থেকেও মুক্তি মেলে।
এ ছাড়াও, দুধে কাজুবাদাম ভিজিয়ে খাওয়ার একাধিক উপকারিতা রয়েছে। তাই এ সম্পর্কে আমাদের সবার ধারণা রাখা উচিৎ।
এক গ্লাস দুধে কাজুবাদাম ভিজিয়ে খেলে কী কী উপকার মিলতে পারে। দুধে ভেজানো কাজুবাদাম খেলে হাড় শক্তিশালী হয়। দুধে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে। আর, কাজুবাদামে রয়েছে ভিটামিন কে, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি৬ এবং ম্যাঙ্গানিজের মতো পুষ্টি উপাদান।
এই সব ভিটামিন এবং খনিজগুলি হাড়কে শক্তিশালী করে, জয়েন্টের ব্যথা থেকেও মুক্তি দেয়। তাই, হাড়ের ব্যথা কমাতে বয়স্ক ব্যক্তিরা অবশ্যই রোজ দুধে কাজুবাদাম ভিজিয়ে খান। দুধে সারা রাত কাজুবাদাম ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন সেই দুধ খান।
প্রতিদিন দুধে কাজুবাদাম ভিজিয়ে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। কাজুবাদাম ও দুধ উভয়ই ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ। আর, একসঙ্গে এই দু'টি খাবার খাওয়া হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়তে পারে।
ত্বকের লক্ষণ দেখেই বোঝা যাবে শরীরের হাল হকিকত! কোন লক্ষণ কোন রোগের ইঙ্গিত দেয়? ত্বকের লক্ষণ দেখেই বোঝা যাবে শরীরের হাল হকিকত! কোন লক্ষণ কোন রোগের ইঙ্গিত দেয়?
যদি প্রতিদিন দুধে কাজুবাদাম ভিজিয়ে খান তাহলে আপনার শরীরে থাকা ফ্রি র্যা ডিক্যালস ধ্বংস হবে। আর, ফ্রি র্যা ডিক্যালের কারণে হওয়া ক্ষতি থেকেও রক্ষা পাবে শরীর।