You have reached your daily news limit

Please log in to continue


যাত্রী ও পর্যটক কেন বাংলাদেশ ও বিমানকে বেছে নেবেন?

কিছুদিন আগে বিমানবন্দরে যাত্রীসেবা নিয়ে ছোট একটি দুঃখকথা লিখেছিলাম। তাতে মূল বিষয় ছিল লাগেজ পেতে দেরি এবং অহেতুক বিমান দেরিতে ছাড়া নিয়ে। কিছুদিন ধরে লাগেজের বিষয়টি খানিকটা অগ্রগতি দেখা গেছে। আমার দুই মেয়ে গত দুই মাসে বিমানবন্দর দিয়ে আগমন করেছে। তারা তাদের লাগেজ পেয়ে গেছে খুবই তাড়াতাড়ি। লেখালেখির কারণে এমনটি ঘটেছে, তা নিশ্চয় নয়। শীতের দিন, বৃষ্টি নেই, গরমও নেই টারমাকে, এ জন্যই হয়তো এ উন্নতি। দেখতে হবে, গরম ও বৃষ্টি শুরু হলে পরিস্থিতি কী দাঁড়ায়।

তবে লাগেজ পেলেই তো হলো না, বের হয়ে গাড়িতেও তো উঠতে হবে। বেরোনোর ব্যবস্থা একটিমাত্র লাইনে। সবুজ লাইন দিয়ে যাঁরা বেরোচ্ছেন, তাঁদেরও এ লাইনে এগিয়ে লাগেজ ঢোকাতে হবে স্ক্যানিং মেশিনে। বিশেষ করে যখন কয়েকটি ফ্লাইট কাছাকাছি সময়ে নামে, তখন এ কাজে বিলম্ব হয়ে যায় মাত্রাতিরিক্ত।

এ কাজ করা হয় সম্ভবত কাস্টম ডিউটি, যাতে ফাঁকি দিতে না পারে কেউ সে লক্ষ্যে। পৃথিবীর অন্যান্য এয়ারপোর্টে এটি করা হয় দৈবচয়ন ভিত্তিতে, কিন্তু শাহজালালে এটা রুটিনে পরিণত হয়েছে, আর ফলে এখানেও আবার এক দীর্ঘ লাইনের বিড়ম্বনা।

সবচেয়ে অরাজক পরিস্থিতি আসে এরপর। যাত্রী তোলার জন্য গাড়ি জায়গামতো আসতে কতক্ষণ লাগবে, তার কোনো ঠিকঠিকানা নেই। পোরটিকোর নিচে গাড়ি আসার যে পথ, সেখানে অসংখ্য মানুষ অপেক্ষমাণ। তারপর পোরটিকোর অনেকখানি জায়গা নিয়ে দাঁড়িয়ে বেশ কিছু ভাড়ার গাড়ি যারা সুনির্দিষ্ট কারও জন্য অপেক্ষা করছে না। ফলে গাড়ি ভেতরে আসার লাইন এগোয় শম্বুকগতিতে। যাত্রী নিয়ে বের হওয়ার যে পথ, সেটাও সম্পূর্ণ ব্লক করে দাঁড়ানো শত শত মানুষ। ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে গাড়ি বেরোনোর পথ করতে হিমশিম খাচ্ছেন নিরাপত্তাকর্মীরা।

এ তো গেল আগমনকারীদের যন্ত্রণা। প্রকট সমস্যা রয়ে গেছে বহির্গমনকারী যাত্রীদের জন্যও। এয়ারপোর্ট রোডে কাজ চলছে বছরের পর বছর। আর এই রাস্তা থেকে টার্মিনালে যাওয়ার যে পথ, সেটায় প্রচণ্ড ভিড় থাকে প্রায় সার্বক্ষণিক। তারপর বাঁয়ে মোড় নিয়ে র‍্যাম্পে ওঠার পথ। এখানে বিভিন্ন লেনে ভাগ করা হয়েছে রাস্তাকে। যে লেন র‍্যাম্পে ওঠার, সেটাতে নিরাপত্তাচৌকি আছে। কখনো থামিয়ে খোঁজ নেওয়া হয় যাত্রী ছাড়া আরও কেউ আছেন কি না গাড়িতে, আর এটা যখনই করা হয়, তখনই লেগে যায় গাড়ির দীর্ঘ লাইন। কখনো আবার কিছুই জিজ্ঞেস করা হয় না, সোজা র‍্যাম্পে উঠে যায় গাড়ি। র‍্যাম্পে উঠে ডানে মোড় নিয়ে গেটের কাছে যেতে আবার গাড়ি ও মানুষের জটলা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন