কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


হাইকোর্টের উষ্মা

এবার অর্থ পাচারের বিষয়ে উষ্মা প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট। সোমবার ‘জি বি হোসেন বনাম দুদক এবং অন্যান্য’ মামলার শুনানিকালে বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চের মন্তব্যে দ্বৈত নাগরিকদের অর্থ পাচারের বিষয়টি উঠে আসে।

এ সময় হাইকোর্ট বলেন, ‘ছলে-বলে ও কৌশলে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে বিদেশে অর্থ পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এভাবে কি টাকা নিয়ে যাওয়ার সুযোগ আছে! আমরা কি এটা অ্যালাও (অনুমোদন) করতে পারি? এ দেশ হরিলুটের জায়গা হতে পারে না।’ হাইকোর্টের এ উষ্মা প্রকাশ যথার্থ। দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে নানা পন্থায়, নানা কৌশলে এবং দিনদিন তা বাড়ছে। দ্বৈত নাগরিকত্বের সুযোগেও কোটি কোটি টাকা ঋণ নিয়ে সেই টাকা বিদেশে পাচার করে দিচ্ছেন অনেকে। এসব প্রতিরোধের উপায় কী? বিদ্যমান মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন কেন অর্থ পাচার রোধ করতে পারছে না, জনমনে এ প্রশ্ন রয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।

শুধু আইন প্রণয়ন নয়, দেশ থেকে অর্থ পাচার রোধে ইতঃপূর্বে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে; কিন্তু এর কোনোটিই কার্যকর হয়নি। মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন অনুযায়ী পাচার করা সব অর্থ বাজেয়াপ্ত করতে হবে। যে পরিমাণ অর্থ পাচার করা হয়েছে, তার দ্বিগুণ জরিমানা করতে হবে। এছাড়া ৪ থেকে ১২ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধানও রয়েছে আইনে। অর্থ পাচার রোধে আইনটির যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করা জরুরি। একই সঙ্গে দেশ থেকে অর্থ পাচারের ছিদ্রগুলো শনাক্ত করতে হবে। কীভাবে, কোন কোন চ্যানেলে অর্থ পাচার হচ্ছে, তা সঠিকভাবে চিহ্নিত করে সেই ফাঁকগুলো বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। পাচারের অর্থ কোথায় যায়, তা চিহ্নিত করতে হবে এবং সেসব দেশের সঙ্গে চুক্তি করতে হবে, যাতে সেই টাকা ফিরিয়ে আনা যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন