পাহাড়ে সন্ত্রাসবাদকে উচ্ছেদ করতে হবে

জাগো নিউজ ২৪ ড. মিল্টন বিশ্বাস প্রকাশিত: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০৯:৪১

১৫ ফেব্রুয়ারি পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (পিসিজেএসএস) প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। অথচ এই সংগঠনটি পাহাড়ি-বাঙালির জীবনে যে ভয়াবহ সন্ত্রাসবাদের জন্ম দিয়েছে তা এককথায় দেশের সার্বভৌমত্ব বিনষ্টের অন্যতম দৃষ্টান্ত। সব ধরনের অপপ্রচেষ্টা ও অপকর্মের সঙ্গে তাদের নেতাকর্মীরা জড়িত।


উল্লেখ্য, ১৯৯৭ সালে সম্পাদিত শান্তিচুক্তির পর থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি মূলধারার রাজনৈতিক দল হিসেবে আবির্ভূত হয় এবং বর্তমানে দলটির প্রধান হলেন মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার ছোট ভাই জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা (সন্তু লারমা)।


তিনি একই সাথে চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন। পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি শান্তি চুক্তির পূর্ণ ও যথাযথ প্রয়োগের জন্য আন্দোলন অব্যাহত রেখেছে এবং সরকার চুক্তির যথাযথ বাস্তবায়ন করছে না বলে অভিযোগ করে আসছে। তাদের এই অভিযোগ যে পুরোটাই মিথ্যা তা লেখাবাহুল্য।


বরং পাহাড়ের মানুষ সবাই তাদের চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসবাদে অতিষ্ঠ। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে বলা যায়, বাংলাদেশের জন্মের পর মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা ২৪ এপ্রিল ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের খসড়া সংবিধান প্রণেতাদের কাছে পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বায়ত্তশাসনের দাবিসহ মোট চার দফা দাবি পেশ করেন।


দাবিগুলো ছিল: ক. পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বায়ত্তশাসন এবং নিজস্ব আইন পরিষদ গঠন; খ. সংবিধানে ১৯০০ সালের রেগুলেশনের অনুরূপ সংবিধির অন্তর্ভুক্তি; গ. উপজাতীয় রাজাদের দপ্তর সংরক্ষণ; ঘ. ১৯০০ সালের রেগুলেশন সংশোধনের ক্ষেত্রে সাংবিধানিক বিধিনিষেধ এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙালিদের বসতি স্থাপনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ। দাবিগুলো সরকার প্রত্যাখ্যান করেছিল, এতে পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের মধ্যে অসন্তোষ ও অসন্তুষ্টি সৃষ্টি হয়।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও