কৃষিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার
কৃষিতে বাংলাদেশের সাফল্য ঈর্ষণীয়। কৃষিজমি কমতে থাকা, জনসংখ্যা বৃদ্ধিসহ জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বন্যা, খরা, লবণাক্ততা ও বৈরী প্রকৃতিতেও খাদ্যশস্য উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন অনন্য উদাহরণ।
ধান, গম ও ভুট্টা বিশ্বের গড় উৎপাদন পেছনে ফেলে ক্রমেই এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ। করোনার পর সুস্থ হয়ে উঠেছে পৃথিবী। ফলে কৃষিতে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার এখনই সময়।
কৃষিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) প্রযুক্তি
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI) যাকে বাংলায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বলা হয়। যা কম্পিউটার বিজ্ঞানের একটি শাখা। সৌভাগ্যবশত কৃষিতে এর ব্যবহার বহুবিধ।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অনেক শাখা প্রশাখা আছে। তার মধ্যে দুটি শাখায় এর ব্যবহার সবচেয়ে বেশি। একটা হলো কম্পিউটার ভিশন। আরেকটা হলো প্রেডিকশন বা পূর্বাভাস। আজকের বিষয় যান্ত্রিক দৃষ্টিতে সীমাবদ্ধ রাখব।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কাজে লাগিয়ে উন্নয়ন করা সম্ভব নয় এমন ক্ষেত্র খুব কমই আছে। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের জন্য কৃষি একটি উজ্জ্বল ক্ষেত্র। ইতিমধ্যে অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, চীন, ভারতসহ অনেক দেশ কৃষি ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার শুরু করেছে। আর এগুলো উৎপাদন অনেকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। কৃষিকাজ করেছে সহজ।
- ট্যাগ:
- মতামত
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
- কৃষিকাজ