কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ভূমিকম্পের ক্ষতি দরিদ্ররাই বেশি বহন করে

সমকাল তুরস্ক বেলেন ফার্নান্দেজ প্রকাশিত: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০২:৩৫

গত ৬ ফেব্রুয়ারি তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চল ও সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। একটি ভৌগোলিক অঞ্চলজুড়ে এমন ভয়াবহ ক্ষতি, যা সাম্প্রতিক দশকগুলোতে ভয়ানক ধ্বংসযজ্ঞের বড় উদাহরণ। সিরিয়ায় চলমান যুদ্ধের ফলে লক্ষাধিক শরণার্থী, যাদের অধিকাংশ তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চলে ভূমিকম্পের শিকার হয়েছে।


এই ঘটনায় মৃতের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে- এতে সন্দেহ নেই। ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়ে আছে অসংখ্য মানুষ। আহতরা মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছে এবং উদ্বাস্তুরা তাদের হারানো আশ্রয়ের চিহ্ন খুঁজছে।


প্রাকৃতিক দুর্যোগ দরিদ্রদের জীবনের জন্য অত্যন্ত অনিশ্চিত ও বিপজ্জনক। এটি থেকে মুক্তিলাভ প্রায় অসম্ভব। কিন্তু পুঁজিবাদী ভিত্তির ওপর গঠিত এমন একটি বিশ্বে নিম্নমানের স্থাপনাসামগ্রী অথবা নির্মাণ সংকেতের অবজ্ঞায় অনিশ্চয়তা অনেক বেড়ে যায়।


আফগানিস্তানের কথাই ধরা যাক, যেখানে দেশকে নিরাপদ করতে সাহায্যের ওপর নির্ভরতা কিছুই করতে পারেনি। গত আগস্টে বন্যায় ১৮০ জনেরও বেশি লোক মারা যায়। এর মাত্র দুই মাস পর একটি ভূমিকম্পে এক হাজারেরও বেশি লোক মারা যায়। আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা সেভ দ্য চিলড্রেন মে মাসে একটি প্রতিবেদনে বলেছে, দেশটি রেকর্ড করা খাদ্য সংকটে ভুগছে। যেখানে প্রায় ৫০ শতাংশ মানুষ ক্রমাগত খরা ও অর্থনৈতিক মন্দার ফলে ক্ষুধার্ত থাকছে। এগুলো হলো দুই দশক ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পরিচালিত সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রভাব; যা লাখ লাখ আফগানের জীবন-জীবিকা ও ভবিষ্যৎ ধ্বংস করেছে এবং পুনর্বাসন তহবিল থেকে বিলিয়ন ডলার শুষে নিয়েছে।


রাজনীতি, লোভ ও অব্যবস্থাপনা কীভাবে পরিবেশগত বিপর্যয় নিয়ে আসে তার আরেকটি দৃষ্টান্ত ক্যারিবিয়ান দেশ হাইতি। সেখানে ২০২১ সালে ৭.২ মাত্রার একটি বিধ্বংসী ভূমিকম্পের পর মারাত্মক ঝড় ও ভূমিধস হয়েছিল। বেশ কয়েকটি স্কুল ও হাসপাতালসহ ১ লাখ ৩০ হাজার বাড়ি ধসে পড়ে এবং দুই হাজারের বেশি লোক মারা যায়। ২০১০ সালে একটি ভূমিকম্পে প্রায় ২ লাখ ২০ হাজার লোক মারা যায় এবং ১৫ লাখ মানুষ গৃহহীন হয়। এই বিপর্যয়ের মাত্র এক দশক পরে দুর্ঘটনাটি ঘটে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও