দুর্নীতির দোসর না হয়ে দুর্নীতি রোধের দোসর হই

ঢাকা পোষ্ট খান মুহাম্মদ রুমেল প্রকাশিত: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ২৩:২৪

রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশই নেননি। অথচ সেই শিক্ষার্থীকে উত্তীর্ণ দেখিয়েছেন সহকারী রেজিস্ট্রার শামসুল হক। শুধু তাই নয়, প্রধান পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের স্বাক্ষর ছাড়াই এক রাতে ফলও প্রকাশ করে দিয়েছেন তিনি। তার এসব অনিয়মের বিরুদ্ধে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।


তদন্ত কমিটি গঠনের খবর প্রচার করে বেসরকারি টেলিভিশন সময় সংবাদ। আর এতে ভীষণ চটেছেন শামসুল হক। সোজা ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনে মামলা করে দিয়েছেন শামসুল হক। আসামি করেছেন সময় সংবাদের বার্তা প্রধান মুজতবা দানিশ এবং রংপুর ব্যুরো প্রধান রতন সরকারকে। দৃশ্যপটে এবার হাজির পুলিশ কর্মকর্তারা।


মুজতবা দানিশ যেহেতু ঢাকায় থাকেন, তার ঠিকানা যাচাইয়ের নামে একের পর এক থানা থেকে হয়রানি শুরু করা হলো তাকে। প্রথমে সময় সংবাদে এলো শাহবাগ থানা পুলিশ। তারা কথাবার্তা বলে চলে গেলেন। এর কিছুদিন পর মুজতবা দানিশের বাসায় গিয়ে হাজির রমনা থানা পুলিশ। তারাও প্রয়োজনীয় তথ্য নিয়ে গেল।


এর কিছুদিন পর তিনি বাসা বদল করেছেন। এবার তার নতুন বাসায় হাজির হাতিরঝিল থানা পুলিশ। মাঝখানে আরেক দিন অফিসে এসেছিল কলাবাগান থানা পুলিশ। এছাড়া তার রাজশাহীর গ্রামের বাড়িতেও হানা দিয়েছে পুলিশ। অথচ তিনি কিংবা তার পরিবারের কেউ সেখানে থাকেন না, কয়েক দশক ধরে। বুঝুন অবস্থা!


পাঁচটি থানার পুলিশের জানার বিষয়বস্তু কী? শামসুল হকের করা মামলায় যে মুজতবা দানিশের নাম উল্লেখ করেছেন—তার প্রকৃত নাম ঠিকানা জানা। এই নাম ঠিকানা জানার জন্য পাঁচ থানার পুলিশ হয়রান হয়ে গেল, কিন্তু মুজতবা দানিশ প্রতিবারই তাদের সহযোগিতা করেছেন। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও