You have reached your daily news limit

Please log in to continue


৮ বছরেই সন্ন্যাসিনী দেবাংশী

গুজরাটের এক ধনী হীরা ব্যবসায়ীর মেয়ে দেবাংশী সাঙ্ঘভি। যে বয়সে ছোট্ট দেবাংশীর পুতুল খেলার কথা, সে বয়সেই বাবার বিশাল হীরা ব্যবসার উত্তরাধিকার ছেড়ে সন্ন্যাসব্রত বেছে নেন। সাদা থান পরে ভিক্ষার পাত্র হাতে খালি পায়ে ঘুরছেন দ্বারে দ্বারে। লিখেছেন নাসরিন শওকত

জৈন ধর্ম

বিশ্বের প্রাচীনতম ধর্মের একটি জৈন ধর্ম। জৈন ধর্মাবলম্বীরা জিন অর্থাৎ ‘বিজয়ী’দের অনুসারী, যাদের আধ্যাত্মিক লক্ষ্য হলো পুনর্জন্মের অন্তহীন চক্র থেকে মুক্ত হওয়া এবং ‘মোক্ষ’ লাভের মাধ্যমে সর্বজ্ঞ অবস্থা অর্জন করা। যা অহিংস জীবনযাপনের মাধ্যমে অর্জন করা সম্ভব। এই ধর্মের অনুসারীরা কঠোর ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলেন। আত্মশুদ্ধি, ধ্যান, অহিংসা, কঠোরভাবে নিরামিষ খাবার খাওয়া এবং ছোট-বড় সব প্রাণীর প্রতি ভালোবাসা প্রর্দশন জৈন ধর্মের আদর্শ।

কমপক্ষে আড়াই হাজার বছর আগে উত্তর ভারতে এই ধর্মের উৎপত্তি হয়। পরবর্তীতে দক্ষিণের দূরবর্তী অঞ্চলগুলোতে ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ে। ঐতিহ্য অনুসারে, ২৪ জন তীর্থঙ্কর বা শিক্ষক উত্তরাধিকার সূত্রে এ অঞ্চলে জৈন ধর্মের বিস্তার ঘটান। এদের মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত ও সবশেষ তীর্থঙ্কর ছিলেন বর্ধমানের মহাবীর। যিনি মহামতী বুদ্ধের সমসাময়িক ছিলেন। ভারতে জৈন ধর্ম একটা সময় উল্লেখযোগ্য প্রসার পায়। ফলে বৃহৎ একটি জনগোষ্ঠীর ধর্মীয় চিন্তা ও সংস্কৃতির ওপর প্রভাব বিস্তার করে। পরে ভারতে হিন্দু ধর্ম শক্তিশালী অবস্থান নেয় ও মুসলিম শাসকরা বিজয় লাভ করতে থাকলে ইসলাম ধর্মের প্রসার ঘটে। ফলে অনেক অঞ্চলে এই ধর্মের প্রভাব ধীরে ধীরে কমতে থাকে। পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শতাব্দী পর্যন্ত ভারতের পশ্চিম থেকে দক্ষিণে বিস্তার লাভ করা এই ধর্ম এভাবে তার গৌরব হারায়। কিন্তু এখনো ভারতে জৈন ধর্মের প্রভাব রয়েছে। জৈন ধর্মাবলম্বীরা তাদের শিক্ষা, সামাজিক অবস্থান, প্রতিপত্তি ও সম্পত্তির জন্য ভারতের সমাজে যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করে আছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন