You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাংলাদেশে আদানির বিনিয়োগে সতর্ক হওয়া জরুরি

বিশ্বের শীর্ষ ধনীর তালিকায় আসা গৌতম আদানিকে নিয়ে আলোচনা এখন বিশ্বজুড়ে। তার এই শীর্ষে উঠে আসার পুরো অনিয়ম-জালিয়াতির ঘটনা সামনে ঢাকা: বিশ্বের শীর্ষ ধনীর তালিকায় আসা গৌতম আদানিকে নিয়ে আলোচনা এখন বিশ্বজুড়ে। তার এই শীর্ষে উঠে আসার পুরো অনিয়ম-জালিয়াতির ঘটনা সামনে নিয়ে এসেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিষ্ঠান হিনডেনবার্গ রিসার্চ।  এই আর্থিক জালিয়াতির কারণে এখন ভারতের শেয়ারবাজারের পাশাপাশি পুরো ব্যাংকিং খাতে চরম উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে।

ভারতে বড় ধরনের এই আর্থিক কেলেঙ্কারি ও লুটের পর এবার বাংলাদেশে আদানি গ্রুপের বিনিয়োগ ও বিনিয়োগ চেষ্টা নিয়ে তৈরি হয়েছে উৎকণ্ঠা। বাংলাদেশে বড় বড় প্রকল্পে বিনিয়োগের চেষ্টা করছে আদানি গ্রুপ। বিনিয়োগের জন্য সরকারের কাছে জোর লবিংও চালানো হচ্ছে। ইতোমধ্যে দেশের বিদ্যুৎ ও বন্দর খাতে বিনিয়োগের জন্য প্রাথমিক সমঝোতা স্বাক্ষরও হয়েছে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এমন পরিস্থিতিতে আদানির বিনিয়োগের আগে সতর্ক হওয়ার জরুরি।

এ বিষয়ে অর্থনীতিবিদ এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ সম্পর্কে সব সময় বুঝেশুনে পদক্ষেপ নিতে হয়। বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে আসার ক্ষেত্রে আদানি গ্রুপ হোক বা যে কোনো বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারকে আরও সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। যাদের সম্পর্কে অর্থনীতিতে অভিযোগ থাকে, তাদের বিষয়ে আরও বেশি সতর্ক থাকতে হবে। ভুল পদক্ষেপ হলে ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া যায় না। তাই যে কোনো বিনিয়োগে সরকারকে সতর্ক থাকতে হবে। আদানি গ্রুপের লুটপাট নিয়ে আলোচনা এখন আর ভারতেই সীমাবদ্ধ নয়, বিশ্ব অর্থনীতিতে বড় আর্থিক কেলেঙ্কারি হিসেবে উঠে আসছে। হিনডেনবার্গ রিসার্চ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক দশক ধরে আদানি গ্রুপ তার কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দর কৃত্রিমভাবে বাড়িয়েছে। গৌতম আদানির প্রায় ১৩ হাজার কোটি ডলার সম্পদের ১০ হাজার কোটি ডলারই অর্জিত হয়েছে গত তিন বছরে স্টক জালিয়াতির মাধ্যমে, অর্থাৎ কৃত্রিমভাবে শেয়ারের দাম বাড়ানোর মধ্য দিয়ে। আদানি গ্রুপের বাংলাদেশকেন্দ্রিক সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট সক্ষমতার গড্ডা বিদ্যুৎ কেন্দ্র। এটি নির্মাণ করা হচ্ছে প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি ভারতের ঝাড়খণ্ডে অবস্থিত হলেও এখানে উৎপাদিত বিদ্যুতের পুরোটাই বাংলাদেশে রফতানি করা হবে। এরই মধ্যে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির বিদ্যুতের দাম ও ক্যাপাসিটি চার্জ তুলনামূলক বেশি বলে পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে।  

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন