কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

১৩১ বছরেও ময়লা ফেলার স্থান ঠিক করতে পারেনি পৌরসভা

বাংলা ট্রিবিউন পটুয়াখালী সদর থানা প্রকাশিত: ৩১ জানুয়ারি ২০২৩, ০৮:০০

পটুয়াখালী পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ১৮৯২ সালে। ১৩১ বছর পার হলেও ময়লা-আবর্জনা ফেলার জায়গা ঠিক করতে পারেনি পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। রাস্তার পাশে খোলা জায়গায় ফেলা হচ্ছে আবর্জনা। এতে দুর্গন্ধে দুর্বিষহ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।


পৌরসভার বাসিন্দারা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরে নদীর পাশে ময়লা-আবর্জনা ফেলে আসছিল পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। এসব ময়লা জোয়ারের পানিতে ভেসে যেতো নদীতে। ২০২২ সালের ৭ সেপ্টেম্বর নদীর তীরে ময়লা-আবর্জনা ফেলতে বাধা দেয় জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন। এরপর থেকে পটুয়াখালী-বরিশাল মহাসড়কের পাশে পটুয়াখালী টোলপ্লাজার পূর্ব পাশের সড়কের খোলা জায়গায় ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। এতে পুরো সড়ক ময়লার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ ওই এলাকার মানুষজন।


সরেজমিনে দেখা গেছে, পটুয়াখালী-বরিশাল আঞ্চলিক মহাসড়কের পটুয়াখালী সেতুর পূর্ব পাশে টোলপ্লাজার পেছনে বিকল্প সড়কের ওপরে ফেলা ময়লা ভাগাড়ে রূপ নিয়েছে। সেই ভাগাড়ে জ্বলছে আগুন। ময়লা- আবর্জনায় ঢেকে গেছে সড়কের অর্ধেক। বাতাসে ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ। ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন পুরো এলাকা। বেড়েছে মশা-মাছির উপদ্রব। সবাই নাক চেপে ওই সড়ক দিয়ে চলাচল করছেন। এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি চান বাসিন্দারা।


ওই এলাকার বাসিন্দা আজাহারুল ইসলাম বলেন, ‘পৌর শহরে অনেক উন্নয়ন হয়েছে। তবে ময়লার ভাগাড়টি সব উন্নয়নকে ফিকে করে দিয়েছে। ময়লার দুর্গন্ধে এলাকায় থাকা যায় না। কবে মুক্তি মিলবে, তাও জানি না।’


স্থানীয় অটোরিকশাচালক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘দুর্গন্ধের কারণে এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করা যায় না। যাত্রী নিয়ে অন্য রাস্তা দিয়ে ঘুরে যেতে হয়। দুর্গন্ধের কারণে আশপাশের বাসাবাড়িতেও বসবাস করা কষ্টকর।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও