প্রান্তিক মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়নে সরকারের প্রচেষ্টার শেষ নেই। কিন্তু কোনো কোনো সময় সরকারেরই একেক কর্তৃপক্ষ এমন অবিবেচনাপ্রসূত সিদ্ধান্ত নেয় যে দিন শেষে ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয় সেসব মানুষকে। যেমনটি আমরা দেখতে পাচ্ছি ঝিনাইদহ ও যশোরের ছয়টি বাঁওড়ে মৎস্য উন্নয়ন প্রকল্পের ক্ষেত্রে।
১৯৭৯ সালে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে এ প্রকল্প শুরু করে মৎস্য মন্ত্রণালয়। প্রকল্পটির সুফলভোগী প্রায় এক হাজার হালদার বা জেলে পরিবার। এ ছাড়া প্রকল্প পরিচালনায় আছেন শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী। প্রকল্পের মেয়াদ দুই দফা বৃদ্ধি করে এখন পর্যন্ত সেটি চলছে।
কিন্তু ভূমি মন্ত্রণালয়ের কী ইচ্ছা হলো, এর মেয়াদ আর বাড়াতে চায় না তারা। আবার এমনটি না যে প্রকল্পটি লাভজনক নয়, বরং জেলেদের উন্নয়নে ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে সেটি।