ফোন রিসাইকেলিং করার দিন আজ
পরিবেশ রক্ষায় ই-বর্জ্য নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরেই সতর্ক হতে বলছেন পরিবেশবিদরা। প্রযুক্তির কল্যাণে একদিকে যেমন বাড়ছে ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসের ব্যবহার, তেমনি বাড়ছে এর বর্জ্য। ই-বর্জ্য সম্পর্কে অনেকেই ঠিক বুঝে উঠতে পারছেন না। আসলে এসব ডিভাইস অনেকদিন ব্যবহার করার পর এক সময় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এরপর সেই শখের ফোন বা এর আনুষাঙ্গিক জিনিস যেমন-চার্জারের তার, ভাঙা স্ত্রিন, ভেতরের অন্যান্য পার্সপাতি পরিণত হচ্ছে পরিবেশ দূষণকারী ই-বর্জ্যে।
বিশ্বের প্রায় সব দেশেই বাড়ছে ই-বর্জ্য আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে যাওয়ায় তা রোধ করতে উদ্যোগ নিয়েছে বিভিন্ন সংস্থা। ই-বর্জ্য নিয়ন্ত্রণের জন্য মোবাইল ফোন রিসাইকেলিংয়ের কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। এমনকি ২০১৭ সাল থেকে ২৪ জানুয়ারি বিশ্বের সব দেশে পাতিল হচ্ছে ফোন রিসাইকেলিং দিবস। যদিও ২০১৫ এবং ২০১৬ সালে এই দিবস পালিত হয় ২৬ জানুয়ারি।
এই দিবসটির মূল উদ্দেশ্য ছিল বন্যপ্রাণী এবং বন রক্ষা করা। ডা. জেন গুডাল এই দিবসের সূচনা করেন। তিনি একজন প্রাইমাটোলজিস্ট। ১৯৬০ সাল থেকে তানজানিয়ার বন্য শিম্পাঞ্জীদের উপর তার যুগান্তকারী গবেষণা শুরু করেন। তার গবেষণায় জানা যায় স্মার্টফোনের বর্জ্য বন্যপ্রাণীদের উপর কতটা নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
- ট্যাগ:
- প্রযুক্তি
- ই-বর্জ্য
- ডিভাইস রিসাইকেল