আমোদিত করার মতো ছবি ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’
শিশু-কিশোরদের নিয়ে হলে গিয়ে দেখার মতো এক ছবি ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’। জনপ্রিয় লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবালের ‘রাতুলের রাত রাতুলের দিন’ কিশোর উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত ছবি ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’। মুহম্মদ জাফর ইকবালের লেখা প্রথম গানের ছবি ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’। আবু রায়হান জুয়েল পরিচালিত প্রথম ছবি ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’। সুন্দরবনকে ভিন্ন চোখে দেখানোর এক উত্তেজনাময় ছবি ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ‘নসু ডাকাত কুপোকাত’ নামে সরকারি অনুদান পাওয়া ছবির নাম বদল করে রাখা নতুন ছবি ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’। শিশু-কিশোরদের ছবি উৎসবের জন্য সুন্দরবনের এক লঞ্চ যাত্রা ও অ্যাডভেঞ্চারের গল্প ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’।
শিশু-কিশোরদের নিয়ে এই লঞ্চ যাত্রায় প্রথমেই দেরি করে আসে ছবির নায়ক রাতুল। সে স্পাইডারম্যানের মতো লাফ দিয়ে এক লঞ্চ থেকে আরেক লঞ্চে যায়। বাচ্চারা তার নাম দেয় স্পাইডারম্যান আংকেল। লঞ্চে শিশুদের সাথে আরও থাকে গাইড তৃষা, দেশের নামকরা এক কবি, নাট্যকার, নায়িকা, নায়িকার মা এবং স্পনসরকারি টিমের সদস্যরা। এর ভেতরে কৌশলে ঢুকে পড়ে রাজা নামের এক কিশোর, লঞ্চের সারেং তাকে লঞ্চে নিতে চায় না। মনে করে সে চুরি করে নিয়ে যাবে অনেক কিছু। তবু তাকে লঞ্চে নিয়ে নেয় রাতুল।
এরপর টুকটাক উত্তেজনাময় ঘটনা ঘটতে থাকে। গাইড দলের প্রধান তৃষা জানায় স্পনসরকারি দলের কাউকে কিছু বলা যাবে না। কোনও কারণে যদি তারা ক্ষেপে যায় এবং স্পনসর না করে তাহলে বন্ধ হয়ে যাবে ইভেন্ট। এদিকে নায়িকা জানায়, আইফোন হারিয়ে গেছে এবং সেটা নিয়েছে ওই রাজা। পরে দেখা যায় রাজা নেয়নি!