কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


টনপ্রতি রডের দাম বাড়বে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা

নতুন করে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির যে প্রস্তাব করা হয়েছে, তাতে রড উৎপাদনে টনপ্রতি খরচ ১ হাজার ২০০ টাকার বেশি বাড়বে। বাড়তি এ উৎপাদন খরচ শেষ পর্যন্ত যুক্ত হবে পণ্যের দামে। আমাদের প্রাথমিক যে হিসাব, তাতে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির ফলে গ্রাহকপর্যায়ে প্রতি টন রডের দাম ১ হাজার ২০০ থেকে দেড় হাজার টাকা পর্যন্ত বাড়তে পারে। তবে কোম্পানির সক্ষমতাভেদে এ খরচ ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে।

রডের দাম বাড়লে অবশ্যই সব ধরনের অবকাঠামো বা নির্মাণ খাতের ব্যয়ও বাড়বে। বিশেষ করে সরকারের চলমান বড় বড় উন্নয়ন প্রকল্পের খরচও অনেক বেড়ে যাবে। তবে এ কথাও সত্য, দেশের বর্তমান বাস্তবতায় ভর্তুকি কমাতে হলে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি করা ছাড়া সরকারের সামনে আর কোনো বিকল্পও নেই। তাই বাধ্য হয়ে সরকার দাম বাড়ানোর এ ঘোষণা দিয়েছে। তবে একসঙ্গে এত দাম না বাড়িয়ে ধাপে ধাপে বাড়ালে তাতে হয়তো সবার মানিয়ে নেওয়া সহজ হতো।

তবে আমি এ কথা বলতে পারি, গ্যাসের দামের কারণে রডের দাম বাড়ানো হলে তারপরও এ দেশে রডের দাম আশপাশের অনেক দেশের তুলনায় কমই থাকবে। বর্তমানে পাকিস্তানে প্রতি টন রডের দাম ২ লাখ ৩৮ হাজার রুপি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১ লাখ ১৯ হাজার টাকা। সেই হিসাবে আমাদের দেশে এখনো রডের দাম সস্তায় আছে বলা যায়।

এ মুহূর্তে এই শিল্পে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির চেয়ে বড় সমস্যা ডলার–সংকটে কাঁচামাল আমদানির ঋণপত্র খুলতে না পারা। কাঁচামাল আমদানির সংকটের কারণে দেশেও স্ক্র্যাপের দাম বাড়তে শুরু করেছে। আমদানি স্বাভাবিক না হলে এ খাতে সংকট আরও বাড়বে। আমি মনে করি, কাঁচামাল আমদানি স্বাভাবিক থাকলে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির এ চাপ আমরা মোকাবিলা করতে পারব। তাই সরকারের কাছে আমাদের চাওয়া, আমদানি ঋণপত্র খোলার জটিলতার দ্রুত সমাধান। অন্যথায় এ শিল্পে সংকট প্রকট হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন