কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ইউক্রেন যুদ্ধের বোমা দরিদ্র দেশের অর্থনীতিতে

দেশ রূপান্তর লুৎফর রহমান হিমেল প্রকাশিত: ১৭ জানুয়ারি ২০২৩, ১৫:৫৯

গত বছর ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করেছিল রাশিয়া। বছর ঘুরে এলেও যুদ্ধ থামার কোনো লক্ষণ নেই। বড় গাছের যেমন বড় ছায়া পড়ে, তেমনি বড় কোনো দেশ যুদ্ধে জড়ালে তার কালোছায়া পড়ে পুরো বিশ্বেই। ইউক্রেন যুদ্ধের কালো ছায়াও পড়েছে এখন বিশ্বে। এই এক বছরেই বিশ্ব রীতিমতো হাঁপিয়ে উঠেছে। বিশ্বের নানা দেশে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, রাজনৈতিক অস্থিরতাসহ নানা টানাপড়েন শুরু হয়েছে। অনেক দেশ দেউলিয়া হওয়ার পথে। বিশ্বজুড়ে দেখা দিচ্ছে অর্থনৈতিক মহামন্দা। দেশে দেশে দেখা দিচ্ছে মুদ্রাস্ফীতি, কমছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। প্রশ্ন উঠছে, এই যুদ্ধ কবে শেষ হবে? কে থামাতে পারবে এই যুদ্ধ? সাদা চোখে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধ চলছে বলে মনে করা হলেও, এটি যে রাশিয়া আর পশ্চিমা ন্যাটো জোটের মধ্যকার লড়াই, তা সবাই জেনে গেছে। মূলত ইউক্রেন হচ্ছে এখানে প্রক্সি। যুদ্ধ থামানোর ভূমিকায় থাকার কথা ছিল ইউরোপের, কিন্তু তারা আর সে অবস্থানে নেই। ইউরোপীয় ন্যাটো মিত্ররা চাচ্ছে রুশ প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিনকেই সরিয়ে দিতে। ফলে, ইউক্রেন চাইলেও সমঝোতা আলোচনা সম্ভব হচ্ছে না। শান্তি আলোচনার তাবৎ উদ্যোগ তাই থমকে গেছে।


এরই মধ্যে যুদ্ধের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে আমাদের মতো দরিদ্র দেশে। নতুন আরেকটি বছরে চলে গেল যুদ্ধটি। বিশ্বের সব বড় দেশের নেতারা যুদ্ধ বন্ধে বাস্তবধর্মী কোনো ফর্মুলা বাতলে দিচ্ছেন না। জাতিসংঘ কী করছে তা-ও পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে না। একচোখা এই সংস্থাটির এ যুগে থাকা দরকার আছে কি না, তা নিয়েও অনেকে আবার কথা শুরু করেছেন। ইউক্রেনকে কেন্দ্র করে রুশ-মার্কিন পাল্টাপাল্টি সামনের দিনগুলোতে বিশ্ববাসীকে আরও খারাপ সময়ের ভেতর ফেলে দেবে। পৃথিবী এর মধ্যেই মন্দা অর্থনীতির মধ্যে প্রবেশ করেছে। এটা থেকে বের হওয়ার চাবিকাঠি শুধু আমেরিকার হাতেই। কারণ, ইউক্রেন কিংবা ন্যাটো দুপক্ষই আমেরিকার অধীন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, আমেরিকা চাইলে যুদ্ধ বন্ধ করা কয়েক মিনিটের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু আমেরিকা নানা কারণেই সেটি করবে না। এ কারণে এই যুদ্ধ দীর্ঘ একটা রূপ পেতে যাচ্ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও