You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আউট অব পকেট এক্সপেন্ডিচারঃ সর্বজনীন টেকসই স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ

চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে গিয়ে দেশের মানুষের ওপর আর্থিক চাপ বাড়ছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব বলছে, ১৯৯৭-২০ সাল পর্যন্ত সরকারের অংশের ব্যয় ক্রমান্বয়ে কমছে এবং ব্যক্তির নিজস্ব ব্যয় ক্রমাগত বাড়ছে। বর্তমানে স্বাস্থ্য ব্যয়ের তিন-চতুর্থাংশ বহন করছেন ব্যক্তি নিজেই। এটা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রস্তাবিত হারের প্রায় তিন গুণ। ফলে দেশের সাধারণ মানুষ কেবল যে আর্থিক চাপেই পড়ছে তা নয়, একই সঙ্গে অনেকে চিকিৎসা গ্রহণ থেকে বিরত থাকছে।

বাংলাদেশ ন্যাশনাল হেলথ অ্যাকাউন্টসের ষষ্ঠ রাউন্ডের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ উপলক্ষে এক কর্মশালার আয়োজন করে স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিট। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের তথ্যানুযায়ী, পৃথিবীর অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে আউট অব পকেট -এক্সপেন্ডিচারের (ওওপি) হার বেশ বেশি। গবেষণায় কভিড-১৯ মহামারী মোকাবেলায় সরকারের টিকা ক্রয় এবং অন্যান্য ব্যয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। সার্কভুক্ত আটটি দেশের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবায় ব্যক্তিগত ব্যয় সবচেয়ে বেশি আফগানিস্তানে। এর পরের অবস্থানে বাংলাদেশ। এর পর পর্যায়ক্রমে ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, নেপাল, মালদ্বীপ ও ভুটান। সম্প্রতি একটি জাতীয় দৈনিকে এক মন্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. সৈয়দ আব্দুল হামিদ বলেছেন, স্বাস্থ্যসেবার জন্য সরকার ও দাতা সংস্থার ব্যয়ের হার কমে যাওয়ায় ব্যক্তি পর্যায়ে ব্যয়ের হার বেড়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন