কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

অনিয়মিত মাসিকের ঘরোয়া সমাধান

ঢাকা পোষ্ট প্রকাশিত: ১৫ জানুয়ারি ২০২৩, ২২:৪৩

একজন সুস্থ এবং প্রাপ্তবয়স্ক নারীর মাসিক নিয়মিত থাকাটাই স্বাভাবিক। তবে সব নারীর মাসিকচক্র একইরকম হয় না। কারও আঠাশ, কারও ত্রিশ কিংবা আরও বেশিদিনের চক্র থাকে। সুস্থ নারীর ক্ষেত্রে এই চক্র একইরকম থাকে। এমন অনেক নারী রয়েছেন যারা অনিয়মিত মাসিকের সমস্যায় ভুগছেন। তাদের ক্ষেত্রে করণীয় কী?


অনিয়মিত মাসিকের সমস্যায় ভুগলে সবার আগে নজর দিতে হবে জীবনযাপনের ধরনের দিকে। আপনি কি সত্যিই স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করছেন? প্রয়োজনীয় খাবার, ঘুম, শরীরচর্চা হচ্ছে তো? অনেক সময় কাজের খুব বেশি চাপ, ওজন কমে যাওয়া, মানসিক চাপ, ওভারিতে কোনো সমস্যা, অতিরিক্ত শরীরচর্চা, হরমোনে ভারসাম্যহীনতা, থাইরয়েড সমস্যা ইত্যাদি কারণে মাসিক অনিয়মিত হয়ে যায়। এ নিয়ে দুশ্চিন্তা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো। সেইসঙ্গে মেনে চলতে পারেন কিছু ঘরোয়া উপায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক-


নিয়মিত শরীরচর্চা করুন


আমাদের শরীর সচল রাখা জরুরি। যারা নিয়মিত শরীরচর্চা করেন, সেসব নারীর ক্ষেত্রে অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা দেখা দেয় না। এ সংক্রান্ত কিছু নির্দিষ্ট ব্যায়াম রয়েছে। সবচেয়ে ভালো হয় বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে তা শুরু করলে। তাই এ ধরনের সমস্যায় বিচলিত না হয়ে এই ঘরোয়া সমাধান বেছে নিন।


টকজাতীয় ফল খাওয়া


অনিয়মিত মাসিক নিয়মিত করতে চাইলে টক জাতীয় ফল খেতে পারেন। যেমন জলপাই, আনারস, তেঁতুল, মাল্টা ইত্যাদি ফল খেলে তা আপনার মাসিক চক্র ঠিক রাখতে কাজ করবে। তেঁতুল দিয়ে তৈরি শরবতও এক্ষেত্রে উপকারী। তবে কোনোটিই অতিরিক্ত খেয়ে ফেলবেন না। এতে হিতে বিপরীত দেখা দিতে পারে।


আদা খাওয়া


আদার রয়েছে অনেক উপকারিতা। তার মধ্যে একটি হলো এটি অনিয়মিত মাসিক নিয়মিত করতে বেশ কার্যকরী। সেজন্য আদা-পানি খেলে বেশি উপকার পাবেন। এটি তৈরি করার জন্য আপনাকে এক কাপ পানিতে আধা চা চামচ আদা কুচি দিয়ে সেদ্ধ করতে হবে মিনিট পাঁচেক। এরপর ঠান্ডা কিংবা হালকা গরম অবস্থায় তিনবেলা পান করবেন। নিয়মিত একমাস পান করলে সমস্যা দূর হবে। 


স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন


সুস্থ থাকতে চাইলে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের বিকল্প নেই। মাসিক চক্র নিয়মিত রাখতেও এটি জরুরি। তাই পরিচ্ছন্ন থাকুন, সঠিক ও পুষ্টিকর খাবার নিয়মিত খান। পর্যাপ্ত ঘুম ও শারীরিক ক্রিয়াকলাপ জরুরি। মাসিক টানা ৩ মাস বন্ধ থাকলে বা বছরে ৯ বারের কম হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। বিবাহিতদের ক্ষেত্রে মাসিক বন্ধ থাকা সন্তান ধারণের পূর্বাভাস হতে পারে। তাই এক্ষেত্রে যেকোনো সমাধান বেছে নেওয়ার আগে নিশ্চিত হোন যে আপনি গর্ভবতী কি না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও