কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

জোটজট: ভোটের ৮৮ সিন্ড্রোম

ডেইলি স্টার মোস্তফা কামাল প্রকাশিত: ১৫ জানুয়ারি ২০২৩, ১৯:৫৩

২০১৪ বা ২০১৮ সালের মতো নির্বাচন আগামীতে হবে না বলে একটি কথা বাজারে বেশ চাউর। তাহলে কিসের বা কোন সালের মতো হবে? সেই জবাবও নেই। বর্তমান কমিশন গ্যারান্টি দিয়ে বলেছে, দিনের ভোট আর রাতে হবে না। অর্থাৎ ২০১৮ সালের স্টাইলে হবে না।


এর আগের, মানে ২০১৪ সালের নির্বাচন পরিচালনাকারী কমিশনের ওয়াদা ছিল নজিরবিহীন ভোট উপহার দেওয়ার। ঠিকই ১৫৩ আসনে বিনাভোটে নির্বাচনের নজিরবিহীন নজির তৈরি করেছে তারা।


এরপর ২০১৮ সালের কমিশন এসে বলেছে, ২০১৪ সালের মতো বিনোভোটে কাউকে সংসদ সদস্য হতে দেওয়া হবে না। তারাও কথা রেখেছেন। বিনাভোটের বদলে আগের রাতেই ভোট সেরে ফেলেছেন।


বর্তমান কমিশন বলছে, সামনে রাতে আর ভোট দেবে না। মানে দিনে হবে। সেটা কোন ধাঁচের? ২০১৪ সালের দিনের মতো? নাকি আরও কোনো রকমফের অপেক্ষা করছে বাংলাদেশের সামনে?


নমুনা ও হাল বাস্তবতার মধ্যে ১৯৮৮ সালের বেশ রেশ মিলছে। পাড়া-মহল্লায়ও এবার কেবল দল নয়, জোট গজাচ্ছে। জোট, ফ্রন্ট, মঞ্চ, পরিষদ, অ্যালায়েন্স— কতো যে নাম। এগুলোর বেশকটি একই ঠিকানা বা হোল্ডিংয়ে। নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধনের আবেদন করা আছে তাদের অনেকের। ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার তৃণমূল বিএনপি এরইমধ্যে সফল হয়ে গেছে। বাদবাকিরাও আশাবাদী।


সরকারের বিশেষ মহলে তাদের বেশ ঘোরাঘুরি। খুদ-কুঁড়া পাচ্ছে। মানববন্ধন, রাউন্ড টেবিলের খরচাপাতির সাপ্লাই আসছে। টুকটাক হাত খরচও মিলছে। কিছুদিন আগেও ফুটপাতে দাঁড়িয়ে, টুলে বা ফুটপাতের পাশে টং দোকানে চা-সিগারেট খাওয়া ওই শ্রেণিটি এখন হোটেলে পানাহার করে। দেখতে নতুন হলেও কিছিমটা পুরনো।


১৯৮৮ সালে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াতসহ নির্বাচিত হওয়ার মতো পরিচিত সব দল এরশাদের অধীনে নির্বাচন বয়কট করলে রাতারাতি বহু নতুন দল গজিয়ে দেওয়া হয় সরকারি ব্যবস্থাপনায়। তখন নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধনের বিষয় ছিল না। একটা প্যাড আর ঠিকানা হলেই চলেছে। স্বামী-স্ত্রী, ভাই-বোন, শালা-দুলাভাইসহ চেনাজানারা এক ঠিকানা, এমনকি একই টেলিফোন নম্বরে প্যাড জমা দিয়ে মাঠে নেমে যান, নির্বাচনে অংশ নেন, জয়ীও করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও