কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে পশ্চিমাদের মাথাব্যথা কেন

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বাকি আর মাত্র এক বছর। নির্বাচনের সময় যতই ঘনিয়ে আসছে ততই বাড়ছে পশ্চিমা কূটনীতিকদের তৎপরতা। যদিও এটা নতুন কোনো বিষয় নয়। আমাদের দেশের অতীত নির্বাচনের আগেও দেখা গেছে একই চিত্র। নির্বাচন সামনে রেখে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও দেড় দশকের বেশি সময় ধরে ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপিসহ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর পাল্টাপাল্টি তৎপরতার সঙ্গে বাড়ছে বিদেশি কূটনীতিকদের সংশ্লিষ্টতা। নির্বাচন ঘিরে পশ্চিমা তৎপরতা পর্দার আড়াল থেকে ধীরে ধীরে দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।

মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে ১৯৭৫ সালে রাজনৈতিক পটপরিবর্তন, পরবর্তীতে একাধিক সামরিক শাসন, ১৯৯০ সালে রাজনৈতিক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে জেনারেল এরশাদের পতনের পর গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা পাওয়ার পরেও প্রতিটি রাজনৈতিক সংকটে এবং কম বেশি সব নির্বাচন ঘিরে প্রকাশ্যে কিংবা অপ্রকাশ্যে বিদেশিদের তৎপরতা আলোচনায় এসেছে। স্বৈরশাসক এরশাদের পতনের পর ১৯৯১ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে প্রশংসিত হলেও কয়েক বছরের মধ্যেই নির্বাচন নিয়ে সংকট তৈরি হয়। ফলে সৃষ্ট রাজনৈতিক সংকটে নাক গলাতে শুরু করে পশ্চিমারা।

দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে সভা-সমাবেশসহ নানা কর্মসূচি নিয়ে রাজনীতির মাঠে তাদের সরব উপস্থিতির জানান দিচ্ছে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগও ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে নানা কৌশল নির্ধারণের পাশাপাশি এই সরকারের অধীনে নির্বাচন করার অটল অবস্থান ঘোষণা করে পাল্টা কর্মসূচি দিচ্ছে। সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে বিদেশি কূটনীতিকদের বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি ও নির্বাচন ইস্যুতে সীমা লঙ্ঘন না করার বার্তা দেওয়া হচ্ছে। একইসঙ্গে আওয়ামী লীগ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরছে এবং কিছু অপ্রীতিকর পরিস্থিতি বিএনপির নেতিবাচক কর্মকাণ্ডের ফল দাবি করছে।

প্রশ্ন থেকে যায়, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক ইস্যুতে কূটনীতিকরা যতটা হস্তক্ষেপ করে, এমনটা কি বিশ্বের অন্য কোথাও দেখা যায়? সাবেক পররাষ্ট্র সচিব তৌহিদ হোসেনের মতে, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের মতো ইস্যুগুলোতে সুযোগ থাকলে কথা সবাই বলবে এবং এসব কারণেই বিদেশি কূটনীতিকদের রাজনৈতিক ইস্যুতে জড়িয়ে পড়ার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না বাংলাদেশ। আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতসহ অনেক দেশেই বিদেশিরা কখনোই এ সুযোগ পায় না কারণ সেখানে নির্বাচন ব্যবস্থা শক্তিশালী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন